পড়ার বিষয়
কৃষি নিয়ে পড়াশোনা

প্রায় সবই পড়ানো হয় কৃষি-সংশ্নিষ্ট বিষয়গুলোতে, ছবি :সংগ্রহ
হাবিবুর রনি
প্রকাশ: ২৬ জুন ২০২২ | ১২:০০
কৃষিই কৃষ্টি। এ দেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি। কৃষির উন্নতির কারণে দেশ এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। কৃষিকে এগিয়ে নিতে বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একাধিক কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান। অনেকেই বলেন, ইঞ্জিনিয়ারিং বা ডাক্তারি পড়া বাদ দিয়ে কৃষিতেই বা কেন পড়ব? তা ছাড়া দেশের এত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থাকতে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়েই বা কেন যাব? তবে মনে রাখতে হবে কৃষিতে রয়েছে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ।
যেসব বিষয়ে পড়ানো হয়: ফসলের উৎপাদন, চাষপদ্ধতি, রোগবালাই নির্ণয় ও প্রতিরোধ, নতুন নতুন শস্যের জাত উদ্ভাবন ও উন্নয়ন এবং সর্বোপরি পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে কৃষিতে বিভিন্ন বিষয়ে পড়ানো হয়। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃষি অনুষদের অধীন কৃষিতে স্নাতক ডিগ্রি দেওয়া হয়। কৃষিতত্ত্ব, মৃত্তিকাবিজ্ঞান, কীটতত্ত্ব, উদ্যানতত্ত্ব, উদ্ভিদ রোগতত্ত্ব, ফসল উদ্ভিদবিজ্ঞান, কৌলিতত্ত্ব ও উদ্ভিদ প্রজনন, কৃষি সম্প্রসারণ, কৃষি রসায়ন, প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান, ফুড সেফটি ম্যানেজমেন্ট, বায়োটেকনোলজি, পরিবেশবিজ্ঞান, সিড সায়েন্স ও টেকনোলজি বিষয়ে শিক্ষার্থীদের পাঠদান করা হয়। সুতরাং একটি ফসলের জন্ম থেকে ফলন ও জাত উন্নয়নে যত বিষয় জড়িত থাকতে পারে, প্রায় সবই পড়ানো হয় কৃষি-সংশ্নিষ্ট বিষয়গুলোতে।
ক্যারিয়ার কোথায়: ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়াররা যেমন দেশে চাকরিতে প্রথম শ্রেণির মর্যাদা পান, তেমনি কৃষিতে স্নাতকোত্তর কৃষিবিদরাও প্রথম শ্রেণির মর্যাদাসম্পন্ন। কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করে সরকারি ও বেসরকারি অনেক ভালো ও প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানে চাকরি পাওয়া যায়। প্রতিবছর ভালো ফলের মাধ্যমে বাংলাদেশের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালগুলোয় শিক্ষক হওয়ার সুযোগ থাকছে। এ ছাড়া জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও), আন্তর্জাতিক ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট, সার্ক এগ্রিকালচার সেন্টারসহ বিভিন্ন দেশি ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে চাকরির সুযোগ থাকছে। বিসিএস পরীক্ষায় কৃষি গ্র্যাজুয়েটরা টেকনিক্যাল ক্যাডারে বিশেষ সুযোগ পাচ্ছেন। তারা উপজেলাগুলোতে কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দেন। সাধারণ ক্যাডারে কৃষিবিদের সংখ্যাও বেশ লক্ষণীয়। এর পরই কৃষিবিদদের পছন্দের জায়গা হলো সরকারি কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটসহ বিভিন্ন গবেষণামূলক প্রতিষ্ঠান।
কোথায় পড়ানো হয়: বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়সহ আরও বেশ কিছু পাবলিক বিশ্বদ্যিালয়।
যেসব বিষয়ে পড়ানো হয়: ফসলের উৎপাদন, চাষপদ্ধতি, রোগবালাই নির্ণয় ও প্রতিরোধ, নতুন নতুন শস্যের জাত উদ্ভাবন ও উন্নয়ন এবং সর্বোপরি পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে কৃষিতে বিভিন্ন বিষয়ে পড়ানো হয়। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃষি অনুষদের অধীন কৃষিতে স্নাতক ডিগ্রি দেওয়া হয়। কৃষিতত্ত্ব, মৃত্তিকাবিজ্ঞান, কীটতত্ত্ব, উদ্যানতত্ত্ব, উদ্ভিদ রোগতত্ত্ব, ফসল উদ্ভিদবিজ্ঞান, কৌলিতত্ত্ব ও উদ্ভিদ প্রজনন, কৃষি সম্প্রসারণ, কৃষি রসায়ন, প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান, ফুড সেফটি ম্যানেজমেন্ট, বায়োটেকনোলজি, পরিবেশবিজ্ঞান, সিড সায়েন্স ও টেকনোলজি বিষয়ে শিক্ষার্থীদের পাঠদান করা হয়। সুতরাং একটি ফসলের জন্ম থেকে ফলন ও জাত উন্নয়নে যত বিষয় জড়িত থাকতে পারে, প্রায় সবই পড়ানো হয় কৃষি-সংশ্নিষ্ট বিষয়গুলোতে।
ক্যারিয়ার কোথায়: ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়াররা যেমন দেশে চাকরিতে প্রথম শ্রেণির মর্যাদা পান, তেমনি কৃষিতে স্নাতকোত্তর কৃষিবিদরাও প্রথম শ্রেণির মর্যাদাসম্পন্ন। কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করে সরকারি ও বেসরকারি অনেক ভালো ও প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানে চাকরি পাওয়া যায়। প্রতিবছর ভালো ফলের মাধ্যমে বাংলাদেশের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালগুলোয় শিক্ষক হওয়ার সুযোগ থাকছে। এ ছাড়া জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও), আন্তর্জাতিক ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট, সার্ক এগ্রিকালচার সেন্টারসহ বিভিন্ন দেশি ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে চাকরির সুযোগ থাকছে। বিসিএস পরীক্ষায় কৃষি গ্র্যাজুয়েটরা টেকনিক্যাল ক্যাডারে বিশেষ সুযোগ পাচ্ছেন। তারা উপজেলাগুলোতে কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দেন। সাধারণ ক্যাডারে কৃষিবিদের সংখ্যাও বেশ লক্ষণীয়। এর পরই কৃষিবিদদের পছন্দের জায়গা হলো সরকারি কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটসহ বিভিন্ন গবেষণামূলক প্রতিষ্ঠান।
কোথায় পড়ানো হয়: বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়সহ আরও বেশ কিছু পাবলিক বিশ্বদ্যিালয়।