ঢাকা বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই ২০২৫

পড়ার বিষয়

বিএসসি ইন অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং

বিএসসি ইন অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং

.

 রাজিয়া আক্তার

প্রকাশ: ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ০০:১৫

সময় এখন প্রযুক্তির। বিশ্ব এগিয়ে যাচ্ছে প্রযুক্তির ওপর ভর করে। ফলে শিক্ষার্থীদের সামনে পেশাজীবনে যোগ হচ্ছে নতুন সব সম্ভাবনা। তরুণরা খুঁজে পাচ্ছেন আধুনিক দিকনির্দেশনা। বর্তমানে প্রযুক্তিনির্ভর অন্যতম একটি পড়ার বিষয় হলো বিএসসি ইন অ্যারোনটিক্যাল অ্যান্ড এভিয়েশন সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং; যা ইতোমধ্যে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত এবং জনপ্রিয়। এই সেক্টরে দিন দিন চাকরির বাজার প্রসারিত হচ্ছে। এভিয়েশন সেক্টরে বিপুল দক্ষ লোকের অভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে।
অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংকে বাংলায় বলা হয় বিমান প্রকৌশলবিদ্যা। দূরদূরান্তে যোগাযোগের দ্রুত ও অন্যতম মাধ্যম হলো বিমান। যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও গতিশীল করতে বিশ্বজুড়েই বাড়ছে বিমানের ব্যবহার। সুতরাং, এর ক্রমবর্ধমান চাহিদা জোগানের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো বিমানের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য যোগ্য ইঞ্জিনিয়ার তৈরি, যার প্রয়োজনীয়তা বাড়ছে প্রতিনিয়ত। তাই এ পেশায় ক্যারিয়ার গড়ার সঙ্গে সামাজিক মর্যাদা, খ্যাতিও বেড়েছে কয়েক গুণ। বিমান তৈরি থেকে শুরু করে এর রক্ষণাবেক্ষণ, ওভারহলিং এবং বিভিন্ন এয়ারলাইন্স মেইনটেন্যান্স সংস্থায় দেশে-বিদেশে কাজ করার অফুরন্ত সুযোগ রয়েছে অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের।
অ্যারোনটিক্যাল অ্যান্ড এভিয়েশন সায়েন্স এবং ইঞ্জিনিয়ারিং এ ক্ষেত্রে ক্যারিয়ার গড়ার  সুযোগ রয়েছে, কারণ এখানে প্রযুক্তি, বিজ্ঞান, এবং উদ্ভাবনের আন্তঃসম্পর্কিত প্রয়োগ ঘটানো হয়।
ক্যারিয়ার সম্ভাবনা 
উন্নত প্রযুক্তির নকশা: অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়াররা বিমান এবং মহাকাশযানের নকশায় কাজ করেন। এতে বিমান চলাচল আরও এক্সিকিউটিভ এবং নিরাপদ করে তোলা হয়।  গবেষণা ও উন্নয়ন: এই ক্যারিয়ারে গবেষণার মাধ্যমে নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবনের সুযোগ রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, নতুন ধরনের ইঞ্জিন, বিমান পারফরম্যান্স এবং অটোনোমাস সিস্টেমের উন্নয়ন। 
এসএসসি, এইচএসসি অথবা ও-লেভেল বা এ-লেভেল পাস করেই যে কোনো ছাত্রছাত্রী দেশে শুরু করতে পারেন এবিষয়ে পড়াশোনা।
বর্তমানে এই কোর্সটি করাচ্ছে  ইউনাইটেড কলেজ অব এভিয়েশন সায়েন্স  অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট
বিস্তারিত জানা যাবে– www.uca.edu.bd  

আরও পড়ুন

×