স্কুল ক্রিকেটে নারী আম্পায়ার
-samakal-624926e366e0c.jpg)
ক্রীড়া প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০২ এপ্রিল ২০২২ | ১২:০০ | আপডেট: ০২ এপ্রিল ২০২২ | ২২:৪৭
জাতীয় দল টেস্ট খেলছে দক্ষিণ আফ্রিকায়। দেশে চলছে লিস্ট-এ ক্রিকেট ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ ও ইয়ুথ ক্রিকেট লিগ (ইয়াইসিএল)। ৫ এপ্রিল থেকে মাঠে গড়াচ্ছে দেশের সবচেয়ে বড় টুর্নামেন্ট স্কুল ক্রিকেট। উদ্বোধনী দিনে চার জেলা বরিশাল, সুনামগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও চাঁদপুরে খেলা হবে। বাকি জেলাগুলোতেও খেলা মাঠে গড়াবে পর্যায়ক্রমে। জেলা পর্যায়ের খেলা শেষ হবে ২১ এপ্রিল। করোনা-উত্তর স্কুল ক্রিকেটকে ঢেলে সাজানো হয়েছে। ২০২২ আসরে অনেক কিছুই নতুন দেখা যাবে স্কুল ক্রিকেটে। যেমন নারী আম্পায়াররা ম্যাচ পরিচালনা করবেন। ছেলেদের ক্রিকেটে নারী আম্পায়ারদের সংযোজন এই প্রথম। খুদে ক্রিকেটার এবং স্কুলের ডাটাবেজ তৈরি, স্কলারশিপ চালু, জাতীয় স্কুল দল গঠন এবং অতিথি ক্রিকেটার নেওয়ার সুযোগ রেখেছে আয়োজক বিসিবি। প্রান্তিক পর্যায় থেকে ক্রিকেটার তুলে আনার ক্ষেত্রে যেটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
৬৪টি জেলা ও ঢাকা মহানগর মিলিয়ে ৩৪৮টি স্কুলের সাত হাজারের মতো শিক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে টুর্নামেন্টে। সুযোগ না পাওয়া স্কুলের ভালো খেলোয়াড়রাও বঞ্চিত হবে না। তারাও খেলতে পারবে অতিথি ক্রিকেটার হিসেবে। গতকাল মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে সংবাদ সম্মেলনে বয়সভিত্তিক টুর্নামেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান ওবেদ রশিদ নিজাম জানান, প্রতিটি স্কুল পাঁচজন করে অতিথি ক্রিকেটার নিতে পারবে। সেরা খুদে ক্রিকেটারদের অংশগ্রহণে জেলা পর্যায়ে ৫৮১টি ম্যাচ হবে। চ্যাম্পিয়ন দলগুলো খেলবে বিভাগীয় পর্যায়ে। বিসিবি গেম ডেভেলপমেন্ট বিভাগের ম্যানেজার আবু ইমাম মো. কাউসার জানান, নকআউট ভিত্তিতে বিভাগীয় পর্যায়ের ম্যাচগুলো হবে পার্শ্ববর্তী জেলার সঙ্গে। জেলা পর্যায় থেকে চ্যাম্পিয়ন ও রানার্সআপ দল উন্নীত হবে জাতীয় পর্যায়ে। সাত বিভাগের ১৪টি দলের সঙ্গে যোগ দেবে ঢাকা মহানগরের চ্যাম্পিয়ন ও রানার্সআপ দল। ১৬টি স্কুলের অংশগ্রহণে হবে জাতীয় পর্যায়ের খেলা। কাউসার জানান, ঈদের আগেই জাতীয় পর্যায়ের কিছু ম্যাচ শেষ করে এগিয়ে থাকতে চান তারা। তবে দেশের ক্রিকেটের জন্য বড় খবর হলো, নারী আম্পায়ারদের ম্যাচ পরিচালনার সুযোগ করে দেওয়া। আম্পায়ার্স বিভাগের চেয়ারম্যান ইফখার মিঠু জানান, দেশে পাস করা ২৫ জন নারী আম্পায়ারের মধ্য থেকে বেশ কয়েকজন ঢাকা মহানগরে ম্যাচ পরিচালনা করবেন। সাথিরা জাকির জেসি, পান্না ঘোষরা রয়েছেন সে তালিকায়।
৬৪টি জেলা ও ঢাকা মহানগর মিলিয়ে ৩৪৮টি স্কুলের সাত হাজারের মতো শিক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে টুর্নামেন্টে। সুযোগ না পাওয়া স্কুলের ভালো খেলোয়াড়রাও বঞ্চিত হবে না। তারাও খেলতে পারবে অতিথি ক্রিকেটার হিসেবে। গতকাল মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে সংবাদ সম্মেলনে বয়সভিত্তিক টুর্নামেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান ওবেদ রশিদ নিজাম জানান, প্রতিটি স্কুল পাঁচজন করে অতিথি ক্রিকেটার নিতে পারবে। সেরা খুদে ক্রিকেটারদের অংশগ্রহণে জেলা পর্যায়ে ৫৮১টি ম্যাচ হবে। চ্যাম্পিয়ন দলগুলো খেলবে বিভাগীয় পর্যায়ে। বিসিবি গেম ডেভেলপমেন্ট বিভাগের ম্যানেজার আবু ইমাম মো. কাউসার জানান, নকআউট ভিত্তিতে বিভাগীয় পর্যায়ের ম্যাচগুলো হবে পার্শ্ববর্তী জেলার সঙ্গে। জেলা পর্যায় থেকে চ্যাম্পিয়ন ও রানার্সআপ দল উন্নীত হবে জাতীয় পর্যায়ে। সাত বিভাগের ১৪টি দলের সঙ্গে যোগ দেবে ঢাকা মহানগরের চ্যাম্পিয়ন ও রানার্সআপ দল। ১৬টি স্কুলের অংশগ্রহণে হবে জাতীয় পর্যায়ের খেলা। কাউসার জানান, ঈদের আগেই জাতীয় পর্যায়ের কিছু ম্যাচ শেষ করে এগিয়ে থাকতে চান তারা। তবে দেশের ক্রিকেটের জন্য বড় খবর হলো, নারী আম্পায়ারদের ম্যাচ পরিচালনার সুযোগ করে দেওয়া। আম্পায়ার্স বিভাগের চেয়ারম্যান ইফখার মিঠু জানান, দেশে পাস করা ২৫ জন নারী আম্পায়ারের মধ্য থেকে বেশ কয়েকজন ঢাকা মহানগরে ম্যাচ পরিচালনা করবেন। সাথিরা জাকির জেসি, পান্না ঘোষরা রয়েছেন সে তালিকায়।
- বিষয় :
- স্কুল ক্রিকেট
- নারী আম্পায়ার
- বিসিবি