নবীনগরে সংঘর্ষের পর পুরুষশূন্য গ্রাম

নবীনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
প্রকাশ: ০৭ ডিসেম্বর ২০২২ | ১২:০০
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার বড়িকান্দি ইউনিয়নে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষের ঘটনায় দুই মামলায় সহস্রাধিক ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে। এর পর থেকে গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম দুটি প্রায় পুরুষশূন্য হয়ে গেছে।
এ ঘটনায় নিহত শীতল মিয়ার মেয়ে তাহমিনা আক্তারের করা মামলায় বড়িকান্দি ইউপি চেয়ারম্যান লুৎফর রহমান লাল মিয়াকে প্রধান আসামি করা হয়েছে। সংঘর্ষে জড়িত থাকার অভিযোগে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে, সংঘর্ষের ঘটনায় ৭৩ জনের নাম উল্লেখ ও ৪৫০ জনকে অজ্ঞাতপরিচয় আসামি করে হত্যা মামলা করেছেন তাহমিনা। পুলিশ বাদী হয়ে চেয়ারম্যানের ছেলে মানিক মিয়াকে প্রধান আসামি করে ৪৬ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতপরিচয় ৬০০ জনের বিরুদ্ধে অপর মামলাটি করেছে।
গ্রেপ্তাররা হলেন- ধরাভাঙ্গা গ্রামের জালাল মিয়ার ছেলে সুমন মিয়া (৩০), নসা মিয়ার ছেলে তাবুল মিয়া (৩১), দুলাল মিয়ার ছেলে সজল মিয়া (৩৫), জামাল মিয়া (২৮) ও আল আমিন (২৬)। গতকাল বুধবার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুদ্দিন আনোয়ার এ তথ্য জানান।
স্থানীয় সূত্র জানায়, মুক্তারামপুর ধরাভাঙ্গা রোডে গত শুক্রবার সন্ধ্যায় পিকআপ থেকে জিপি উত্তোলন নিয়ে মুক্তারামপুর গ্রামের ইব্রাহিম মিয়ার সঙ্গে ধরাভাঙ্গা গ্রামের সলিমগঞ্জ বাজারের লাইনম্যান রহিম মিয়ার কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এর জেরে গত শনিবার সকালে ধরাভাঙ্গা গ্রামের চেয়ারম্যানের ছেলে মানিক মিয়া ও খোকন মিয়াকে মারধর করা হয়।
মারধরের খবর ছড়িয়ে পড়লে ধরাভাঙ্গা গ্রামের লোকজন মানিক মিয়া ও ডাপ বাবুর নেতৃত্বে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে মুক্তারামপুর গ্রামে হামলা চালান। এ সময় পশ্চিম পাড়ার মৃত কানু মিয়ার ছেলে শীতল মিয়াকে পিটিয়ে হত্যা করেন হামলাকারীরা। ছয়টি বসতঘরে পেট্রোল দিয়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়।
নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুদ্দিন আনোয়ার বলেন, হত্যা, অগ্নিসংযোগ ও পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় পৃথক মামলা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
এ ঘটনায় নিহত শীতল মিয়ার মেয়ে তাহমিনা আক্তারের করা মামলায় বড়িকান্দি ইউপি চেয়ারম্যান লুৎফর রহমান লাল মিয়াকে প্রধান আসামি করা হয়েছে। সংঘর্ষে জড়িত থাকার অভিযোগে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে, সংঘর্ষের ঘটনায় ৭৩ জনের নাম উল্লেখ ও ৪৫০ জনকে অজ্ঞাতপরিচয় আসামি করে হত্যা মামলা করেছেন তাহমিনা। পুলিশ বাদী হয়ে চেয়ারম্যানের ছেলে মানিক মিয়াকে প্রধান আসামি করে ৪৬ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতপরিচয় ৬০০ জনের বিরুদ্ধে অপর মামলাটি করেছে।
গ্রেপ্তাররা হলেন- ধরাভাঙ্গা গ্রামের জালাল মিয়ার ছেলে সুমন মিয়া (৩০), নসা মিয়ার ছেলে তাবুল মিয়া (৩১), দুলাল মিয়ার ছেলে সজল মিয়া (৩৫), জামাল মিয়া (২৮) ও আল আমিন (২৬)। গতকাল বুধবার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুদ্দিন আনোয়ার এ তথ্য জানান।
স্থানীয় সূত্র জানায়, মুক্তারামপুর ধরাভাঙ্গা রোডে গত শুক্রবার সন্ধ্যায় পিকআপ থেকে জিপি উত্তোলন নিয়ে মুক্তারামপুর গ্রামের ইব্রাহিম মিয়ার সঙ্গে ধরাভাঙ্গা গ্রামের সলিমগঞ্জ বাজারের লাইনম্যান রহিম মিয়ার কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এর জেরে গত শনিবার সকালে ধরাভাঙ্গা গ্রামের চেয়ারম্যানের ছেলে মানিক মিয়া ও খোকন মিয়াকে মারধর করা হয়।
মারধরের খবর ছড়িয়ে পড়লে ধরাভাঙ্গা গ্রামের লোকজন মানিক মিয়া ও ডাপ বাবুর নেতৃত্বে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে মুক্তারামপুর গ্রামে হামলা চালান। এ সময় পশ্চিম পাড়ার মৃত কানু মিয়ার ছেলে শীতল মিয়াকে পিটিয়ে হত্যা করেন হামলাকারীরা। ছয়টি বসতঘরে পেট্রোল দিয়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়।
নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুদ্দিন আনোয়ার বলেন, হত্যা, অগ্নিসংযোগ ও পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় পৃথক মামলা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
- বিষয় :
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- নবীনগর
- সংঘর্ষ
- পুরুষশূন্য গ্রাম