সশস্ত্র বাহিনী দিবস

শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রাখতে বাংলাদেশ এখন একটি নির্ভরযোগ্য নাম বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে দীর্ঘ এক যুগ পর ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে গেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া।

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও তিন বাহিনীর প্রধানরা সশস্ত্র বাহিনী দিবসে শিখা অনির্বাণে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। 

যথাযথ মর্যাদা ও উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে আজ বৃহস্পতিবার সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হবে। দেশের সব সেনানিবাস, নৌঘাঁটি এবং বিমানবাহিনী ঘাঁটির মসজিদে দেশের কল্যাণ ও সমৃদ্ধি, সশস্ত্র বাহিনীর উত্তরোত্তর উন্নতি ও অগ্রগতি এ

২১ নভেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। ১৯৭১ সালের ২১ নভেম্বর বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী মুক্তিযোদ্ধাদের সমন্বয়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর ওপর সমন্বিত আক্রমণ পরিচালনার মাধ্যমে ব্যাপক প্রতিরোধ গড়ে তোলে এবং স্থল, নৌ ও আকাশপথে প্রথমবারের মতো সার্বিক অভিযান পরিচালনা করা হয়, যা চূড়ান্ত বিজয় ত্বরান্বিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে ঢাকা সেনানিবাসে বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হবে। এদিন ২১ নভেম্বর (বৃহস্পতিবার) সেনানিবাস এলাকায় সব ধরনের যানবাহন চলাচল সীমিত থাকবে।

রাষ্ট্রপতি শিখা অনির্বাণে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান এবং কিছুক্ষণ সেখানে নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এ সময় তিন বাহিনীর একটি চৌকস দল তাঁকে অভিবাদন জানায়। বিউগলে বেজে উঠে করুণ সুর। পরে রাষ্ট্রপতি শিখা অনির্বাণ চত্বরে রাখা পরিদর্শন বইয়ে সই করেন।