সড়ক

মহাসড়কের দুর্ঘটনাপ্রবণ এলাকায় যানবাহনের গতি নিয়ন্ত্রণে নির্মাণ করা হয়েছে একাধিক গতিরোধক। এসব গতিরোধক নির্মাণে কোনো নিরাপত্তা নির্দেশিকা মানা হয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে।

‘বেটারা প্রতি বছরই খালি বৃষ্টির দিনে রাস্তার কাম (কাজ) করে। বৃষ্টি অইলে হাঁটু পর্যন্ত কাদা হয়। আর আমরা ঘর থাইকা বাহির হবার পারি না। গরু-ছাগলও বন্দি থাকে ঘরে। মেলা কইছি শুকনাকালে কাম

কলমাকান্দা উপজেলার পাহাড়ি নদী থেকে অবৈধভাবে উত্তোলন করা বালু রাস্তার পাশে ফেলে গর্ত ভরাটের নাম করে এখন তা প্রকাশ্যে বিক্রি করছে একটি চক্র। খারনৈ ইউনিয়নের গজারমারি এলাকার

পায়ের নিচে পিচ নয়, থিকথিকে কাদা। চারপাশে দুর্গন্ধ। সামনে গর্ত। হাঁটতে গেলে জুতা আটকে যায়। প্রতিবার চাকার ঘূর্ণিতে কাঁপে রিকশা বা সিএনজিচালিত অটোরিকশা। কোথাও বড় গর্ত, কোথাও

ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গার বানা ইউনিয়নের বেলবানা রাস্তাটির দৈর্ঘ্য ১০৫০ মিটার। কাঁচা এ সড়কটি বছরের প্রায় ছয় মাস পানিতে ডুবে থাকতো। কয়েকটি গ্রামের কৃষকের ফসল আনা-নেওয়া হয় এই সড়ক দিয়ে। কর্দমাক্ত এ রাস্তায় চলাচলে প্রায়ই দুর্ঘটনার শিকার হন অনেকেই।

সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা-মধ্যনগর সড়কের পাশে নওধার গ্রামে সাবেক সংসদ সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন রতনের বাড়ি। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে টানা তিনবার এমপি হওয়ার পরও নিজ বাড়িতে

নওগাঁ সদর উপজেলার কাঁঠালতলী মোড় থেকে আত্রাই পর্যন্ত প্রায় ২৯ কিলোমিটার সড়ক এক সময় ছিল নাটোর ও বগুড়ায় যাওয়ার প্রধান মাধ্যমে। আশির দশকের আগে এটি ছিল ইটের সলিং রাস্তা।

মির্জাপুর উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের কুর্নী-ফতেপুর সড়কটি চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। বেপরোয়া মাটিবাহী ট্রাক চলাচল করায় সড়কটি খানাখন্দে ভরে গেছে। বড় বড় গর্ত হওয়ায় প্রতিনিয়ত ঘটছে

একটানা ভারী বৃষ্টির ফলে ভারতের সিকিম ও পশ্চিমবঙ্গের সংযোগকারী গুরুত্বপূর্ণ ১০ নম্বর জাতীয় সড়কের (এনএইচ-১০) দুটি জায়গায় ধস নেমেছে। মল্লি ও লিখু ভীর সংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এতে পশ্চিমবঙ্গ ও সিকিমের মধ্যে সড়ক যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। 

সকাল থেকেই থেমে থেমে মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টি হচ্ছে রাজধানী। ফলে দুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। বুধবার (১৮ জুন) সকাল ৬টা থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় শুরু হয় বৃষ্টি।