মধু নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। মধু ঠান্ডা-কাশির ক্ষেত্রে বেশ উপাদেয়।
হজমে সহায়তা : এতে যে শর্করা থাকে, তা সহজেই হজম হয়। কারণ এতে থাকা ডেক্সট্রিন সরাসরি রক্তে প্রবেশ করে এবং তাৎক্ষণিক ক্রিয়া করে। পেটরোগা মানুষের জন্য মধু বিশেষ উপকারী।
কোষ্ঠকাঠিন্য : মধুতে রয়েছে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স। এটি ডায়রিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। এক চা চামচ খাঁটি মধু সকালে পান করলে কোষ্ঠবদ্ধতা এবং অম্লত্ব দূর হয়।
রক্তশূন্যতা : মধু রক্তের হিমোগ্লোবিন গঠনে সহায়তা করে বলে এটি রক্তশূন্যতায় বেশ ফলদায়ক। এতে থাকে খুব বেশি পরিমাণে কপার, লৌহ ও ম্যাঙ্গানিজ। রোগ নিবারণে ভালো ভূমিকা পালন করে থাকে মধু। শুষ্ক ত্বকের জন্য মধু খুবই ভালো। এক চা চামচ মধু, এক চা চামচ দুধ ও এক চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে মুখে ১০ মিনিট লাগিয়ে রাখলে সুন্দর একটি আভা আসে ত্বকে। মধু নতুন ব্রণ উঠতে বাধা দেয়।
গ্রন্থনা: ডা. তারিক হাসান