বর্জ্য ব্যবস্থাপনা

পরিচ্ছন্ন শহর মানেই বাসযোগ্য শহর। নগরের প্রতিটি কোণে যদি পরিচ্ছন্নতা বজায় থাকে, তা শুধু সৌন্দর্যই বাড়ায় না– মানুষের স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা, পরিবেশও রক্ষা করে। আধুনিক নগর ব্যবস্থাপনায় বর্জ্য

চট্টগ্রাম নগরীর অলিগলিতে প্রতিদিন জমে ওঠা প্লাস্টিক বর্জ্য আমাদের অজান্তেই হয়ে উঠছে ভবিষ্যতের সম্পদ। বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কথা উঠলেই আমাদের চোখে ভেসে ওঠে দুর্গন্ধযুক্ত ডাস্টবিন বা বিশাল

অভিশাপে তলিয়ে যাচ্ছে এক শহর। প্রতিদিন প্রায় তিন হাজার টন কঠিন বর্জ্য উৎপন্ন হওয়া পাহাড় ও সমুদ্রবেষ্টিত, প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর এই বন্দরনগরী চট্টগ্রামের প্রতি সৃষ্টিকর্তা যেন দু’হাত খুলে

বাংলাদেশের মতো একটি ঘনবসতিপূর্ণ এবং জলবায়ু-ঝুঁকিপূর্ণ দেশের প্রেক্ষাপটে প্লাস্টিক ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট একটি অতীব গুরুত্বপূর্ণ পরিবেশগত ও জনস্বাস্থ্যগত ইস্যু। এটি এখন আর কেবল শহরকেন্দ্রিক

আনুষ্ঠানিকভাবে পবিত্র ঈদুল আজহার কোরবানির বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রমের সমাপ্তি ঘোষণা করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। সোমবার বিকেলে রাজধানীর ওয়াসা ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন ডিএসসিসির প্রশাসক মো. শাহজাহান মিয়া। 

শনিবার ঈদের দিন রাত দশটার মধ্যে দেশের ১২টি সিটি করপোরেশনের শতভাগ বর্জ্য অপসারণ হয়েছে বলে দাবি করেছেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।

কোরবানির ঈদে দেশের সব সিটি করপোরেশনে সফলভাবে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ৭৫টি ওয়ার্ডের পবিত্র ঈদুল আজহার কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির জনসংযোগ কর্মকর্তা রাসেল রহমান।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকার কোরবানির বর্জ্যের ৮৫ শতাংশ আজকের দিনের মধ্যেই অপসারণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিএনসিসির প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।

বিগত কয়েক বছরের মতো এবারও পশু কোরবানির জন্য নির্দিষ্ট স্থান নির্ধারণ করে দেয়নি রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশন। ফলে নগরবাসী যে যার পছন্দমতো স্থানে পশু কোরবানি করছেন। বাড়ির আঙিনায়, অলিগলি বা প্রধান সড়কেও চলছে পশু কোরবানি।