ঢাকা শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫

বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী ও অংশীদাররা সমন্বিত প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবে: স্পিকার

বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী ও অংশীদাররা সমন্বিত প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবে: স্পিকার

সেনানিবাসের সেনামালঞ্চে অনুষ্ঠিত সেমিনারে বক্তব্য দিচ্ছেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। ছবি-সংগৃহীত

সমকাল ডেস্ক

প্রকাশ: ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২ | ১০:২০ | আপডেট: ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২ | ১০:২০

আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ ব্যবস্থাপনায় 'বিশ্ব শান্তিতে বাংলাদেশের ভূমিকা' শীর্ষক সেমিনার হয়েছে। এ বছর দিবসের মূল প্রতিপাদ্য- বর্ণবাদের অবসান, শান্তি বিনির্মাণ। বুধবার ঢাকা সেনানিবাসের সেনামালঞ্চে অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। তিনি তাঁর বক্তব্যে আশা প্রকাশ করে বলেন, জাতির পিতার দর্শন ও সংবিধানকে সমুন্নত রেখে বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী ও সব পর্যায়ের অংশীদাররা সমন্বিত প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবে।

আইএসপিআর জানায়, অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা তুলে ধরে বক্তব্য দেন। তিনি বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের অসামান্য অবদান ও সার্বিক অর্জন তুলে ধরেন। পাশাপাশি এই অর্জনকে সমুন্নত রেখে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের আরও সক্রিয় ভূমিকা পালনে করণীয় সম্পর্কে আলোকপাত করেন।

এছাড়া বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশের কূটনৈতিক উদ্যোগ সম্পর্কে বক্তব্য দেন সাবেক রাষ্ট্রদূত ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের এসআইপিজির প্রফেসরিয়াল ফেলো শহীদুল হক। সেমিনারের উভয় বক্তা বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের এবং বাংলাদেশের কূটনৈতিক উদ্যোগের অন্তরায়গুলো তুলে ধরে ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনারও প্রস্তাব করেন।

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আতিকুল ইসলাম শান্তিরক্ষায় বাংলাদেশের ভূমিকা তুলে ধরেন। অতিথি ও বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রশ্নোত্তর পর্ব সেমিনারকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে।

এ আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন সংসদ সদস্য, বাংলাদেশে বিভিন্ন দেশের সামরিক উপদেষ্টা ও ডিফেন্স অ্যাটাশে, বাংলাদেশের স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, সশস্ত্র বাহিনী, পুলিশ, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, সাবেক সেনাপ্রধান, বাংলাদেশে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা, জাতিসংঘ ও জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি, শিক্ষা ব্যক্তিত্ব, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব এবং দেশের স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

আরও পড়ুন

×