অভিবাসন

এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার বলেন, আমাদের দেশে যারা আসতে চান, তাদেরকে (যুক্তরাজ্যের) সমাজের অংশ হওয়ার অঙ্গীকার নিতে হবে এবং আমাদের ভাষা শিখতে হবে। তিনি বলেন, অভিবাসন প্রক্রিয়ার প্রতিটি ধাপ– যেমন কাজ, পরিবার ও পড়াশোনার মানদণ্ড আরও কঠোর করা হবে, যাতে আমাদের হাতে আরও বেশি নিয়ন্ত্রণ থাকে। এসবের (নীতির) প্রয়োগ আগের যে কোনো সময়ের তুলনায় কঠোর হবে।

যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন নীতি পরিবর্তনের দাবি জানিয়েছেন দেশটির ভাইস প্রেসিডেন্ট জে ডি ভ্যান্স। তিনি বলেছেন, গ্রিনকার্ড থাকলেই কারও অনির্দিষ্টকালের জন্য আমেরিকায় থাকার অধিকার নেই। এর আগে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ‘গোল্ড কার্ড’ চালুর চিন্তার কথা জানিয়েছিলেন।

বাংলাদেশ থেকে মধ্যপ্রাচ্যের দেশে যেতে কর্মীপ্রতি খরচ হয় পাঁচ থেকে সাত লাখ টাকা। প্রতিবছর বিদেশগামী কর্মীর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে অভিবাসন ব্যয়।

এ আইনের মাধ্যমে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের বিতাড়ন করতে আদালতে দ্বারস্থ হতে হবে না। একটি বোর্ড কর্তৃপক্ষ থাকবে। তারাই নথিপত্রহীনদের বিতাড়ন প্রক্রিয়া এগিয়ে নেবেন।

সরকারি দপ্তর-অধিদপ্তরে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত প্রায় ছয় লাখ কর্মচারী রয়েছেন। যেকোনো সময় ছাঁটাই থেকে শুরু করে মাতৃত্বকালীন ছুটি, উৎসব ভাতাসহ অনেক সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হন এসব কর্মচারীরা।

বিশেষ মার্কিন অভিবাসন ভিসা পাওয়া আফগান নাগরিকের যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার ফ্লাইট স্থগিত হয়ে গেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (আইসিই) দেশটির সাতটি অঙ্গরাজ্য থেকে তিন দিনে প্রায় ৫৩৮ অনথিভুক্ত অভিবাসীকে গ্রেপ্তার করেছে। এছাড়া ৩৭৩ জনকে আটক করা হয়। তাদের কারও কারও বিরুদ্ধে নিউইয়র্ক ও নিউ জার্সির শহরগুলোতে নানা অপরাধে যুক্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন। পূর্বঘোষণা অনুসারে দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনেই বেশ কিছু চমক দিয়েছেন ৪৭তম প্রেসিডেন্ট। তবে সামনে আরও কী কী পরিবর্তন নিয়ে আসছেন ট্রাম্প?

কানাডায় বাবা-মা নিয়ে স্থায়ী হওয়ার সুবিধা বন্ধ করেছে দেশটির অভিবাসন, উদ্বাস্তু ও নাগরিকত্ব বিষয়ক বিভাগ আইআরসিসি। প্যারেন্ট অ্যান্ড গ্রান্ডপ্যারেন্টস স্পন্সরশিপের (পিজিপি) আওতায় নতুন বছরে আর কোনো আবেদন গ্রহণ করা হবে না।

ভারতীয় বংশোদ্ভূত শ্রীরাম কৃষাণকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উপদেষ্টা হিসেবে বাছাই করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এ নিয়ে বিলিয়নেয়ার ইলন মাস্ক ও ট্রাম্পের কট্টরপন্থি ‘মেইক আমেরিক গ্রেট অ্যাগেইন’ সমর্থকদের মধ্যে মতানৈক্য সৃষ্টি হয়েছে। ট্রাম্পের সমর্থক লরা লুমার ও ম্যাট গাৎজের মতো কট্টর ডানপন্থিরা কৃষাণের বিরোধিতা করেছেন। অপরদিকে তাঁর পক্ষে দাঁড়িয়েছেন ধনকুবের ইলন মাস্ক ও বিবেক রামাস্বামী।