ইমরান মাহমুদুল

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তারকারা বেশির ভাগ সময়ই সরব থাকেন। প্রকাশ করেন তাদের কাজের খবরসহ ব্যক্তি জীবনের নানা ঘটনা। কখনো কখনো সেগুলোই বৈচিত্র্য হয়ে ধরা দেয় ভক্তদের কাছে। একনজরে দেখে নিতে পারেন আজ ফেসবুকের পাতা থেকে তারকাদের মনের কথা।

দীর্ঘ সংগীতজীবনে অসংখ্য হিট গান উপহার দিলেও ইমরান মাহমুদুলকে কখনো বড় পর্দার গানে পারফর্ম করতে দেখা যায়নি তাকে। এবার সেটাই ঘটলো। আজাদ ও পূজা চেরির সিনেমার গানের সুবাদে প্রথমবারের মতো বড় পর্দার গানে পারফর্ম করলেন ইমরান মাহমুদুল।

সিনেমার গান তৈরি হয় কাহিনি আর অভিনয়শিল্পীদের বিভিন্ন ঘটনার উপস্থাপনা নিয়ে। তাই প্লেব্যাক যে কোনো শিল্পীর জন্যই সবসময় চ্যালেঞ্জিং। সেই চ্যালেঞ্জ নিয়ে যুগ যুগ ধরে প্লেব্যাক করে যাচ্ছেন শিল্পীরা। এর মধ্যে কেউ কেউ হয়ে উঠেছেন কালের সেরা শিল্পী।

প্রিন্স মাহমুদের সুরে আগেও বেশ কিছু গান গেয়েছেন ইমরান ও কনা। সেসব গানের সুবাদে অনেকের প্রশংসাও কুড়িয়েছেন। তবে এবার এই দুই শিল্পীকে শ্রোতারা নতুনভাবে আবিষ্কার করলেন ‘জংলি’ সিনেমার ‘বন্ধুগো শোনো’ গানে।

প্লে-ব্যাক কিংবা মিউজিক ভিডিওতে সমানতালে পাওয়া যায় চ্যানেল আই সেরা কণ্ঠের শিল্পী ইমরান মাহমুদুলকে। এবার তিনি এই রমজানে নতুন ইসলামী গান নিয়ে হাজির হয়েছেন। রুহ আফজা নিবেদিত গানটির শিরোনাম ‘দ্বীনের পথে রোজার সাথে’।

২০১৭ সালে ফুয়াদ আল-মুক্তাদিরের সুর ও সংগীতায়োজনে ‘ধোঁয়া’ শিরোনামের একটি গানে কণ্ঠ দিয়েছিলাম। আবদার রহমানের লেখা সেই গান অনেকের মনে ছাপ ফেলেছিল। তখন থেকেই অনেকে চাইছিলেন, আমরা একসঙ্গে আরও কিছু কাজ করি।

রোমান্টিক গানে কণ্ঠশিল্পী ইমরান মাহমুদুল ও পড়শী দারুণ আলোচিত। তাই কাজের মান বজায় রাখতে প্রতিবছর একটি করে ডুয়েট গান তৈরির পরিকল্পনা করেছেন। সেই পরিকল্পনার অংশ হিসেবেই আজ প্রকাশ হচ্ছে এ তারকাজুটির নতুন গান।

ইমরানের কণ্ঠে ‘ঘুম ঘুম চোখে’,  ‘ওরে জান’, ‘জেনে যাও তুমি’ গানগুলো প্রায় সব শ্রোতারই শোনা হয়েছে। গানগুলোর গীতিকার জামাল হোসেন। এ গীতিকবির আরও কয়েকটি গানে ইমরান সুর-সংগীত পরিচালনা করেন।

বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী শ্রদ্ধা কাপুর। তিনি কেবল অভিনয়ের দক্ষতায় নয় পাশাপাশি গায়িকা, অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী হিসেবে বলিউডের শীর্ষ নায়িকাদের একজন হয়েছেন শ্রদ্ধা।

চলতি বছর সিনেমার প্লেব্যাক নিয়ে খুব একটা ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়নি ইমরান মাহমুদুলকে। তারপরও সময়ের আলোচিত এই শিল্পীর গানের সংখ্যা যেমন কমেনি, তেমনি কমেনি প্লেব্যাকের ব্যস্ততা। তবে ব্যস্ততার সিংহভাগ সময়ই কেড়ে নিয়েছে টিভি নাটকগুলো।