জানাজা

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের সাম্প্রতিক ১২ দিনের সংঘর্ষে নিহত শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা ও পরমাণু বিজ্ঞানীদের স্মরণে তেহরানে বিশাল রাষ্ট্রীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে অংশ নিতে হাজার হাজার শোকাহত মানুষ পতাকা ও ব্যানার হাতে সমবেত হন।

কানাডায় ক্যানো (নৌকা) উল্টে দুই বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। আগামীকাল বুধবার টরেন্টো শহরে তাদের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। স্থানীয় সময় বাদ আসর (৭.৩০ টা) টরেন্টোর ৩৪৭ ডেনফোথ রোডের সুন্নাতুল জামাত মসজিদে জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।

কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তমের স্ত্রী নাসরিন কাদের সিদ্দিকীর দাফন সম্পন্ন হয়েছে। রোববার বাদ জোহর টাঙ্গাইল শহরের পিটিআই মসজিদ মাঠে প্রথম এবং কালিহাতী উপজেলার ছাতিহাটী গ্রামে দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।

মায়ের জানাজায় অংশ নিতেও প্যারোলে মুক্তির অনুমতি পাননি রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসনের সাবেক এমপি আসাদুজ্জামান। সোমবার রাত সোয়া আটটায় রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের ফটকে তাঁকে দূর থেকে মৃত মায়ের মুখ দেখানোর ব্যবস্থা করা হয়।

জুলাই অভ্যুত্থানে আহত হয়ে চিকিৎসাধীন থাকা শহীদ হাফেজ মোহাম্মদ হাসানের জানাজা রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে এনসিপি, ছাত্রদল, ছাত্রশিবির, গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদসহ সর্বস্তরের মানুষ অংশ নেন। শনিবার রাত সোয়া দশটার দিকে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।

গুরুত্ব দিয়ে কভার করা হয়েছে শিশুটির চোখের পাতা নড়ার দৃশ্য পর্যন্ত। কোটি মানুষের দোয়া-প্রার্থনা আর চিকিৎসকদের নিরলস চেষ্টার পরও চলে যায় সে। তার সাথে যেন হেরে গেল আঠারো কোটি মানুষ। যেমন ছিল গত আটদিনের সেই বেদনাবিধুর যাত্রা...

মাগুরায় ধর্ষণের ঘটনার নিহত শিশুটির মরদেহ রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল-সিএমএইচ থেকে গ্রামের বাড়িতে নেওয়া হয়েছে। মরদেহ মাগুরা পৌঁছানোর পর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় শহরের নোমানী ময়দানে প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।

দুই ঘণ্টার প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বোনের জানাজায় অংশ নিয়েছেন বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির। শুক্রবার দুপুর ১২টা থেকে ২টা পর্যন্ত তাঁকে প্যারোলে মুক্তি দেন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শফিউল আলম। 

কেটে ফেলা চারটি গাছকে মোড়ানো হয়েছে কাফনের কাপড়ে; যেন লাশ পড়ে আছে। এ গাছগুলোই তীব্র রোদে ছায়া দিত; নির্মল বাতাস দিত। পরিবেশবিদরা বলছেন, এসব গাছের মৃত্যুর জন্য অপরিকল্পিত উন্নয়ন দায়ী।

নিজেদের ব্যক্তিগত কাজে অনেকেই আসতে পারেননি। তারপরও অনেকেই এসেছেন। এটা নিয়ে তো আমার কিছু বলার নেই। যারা এসেছেন এবং যারা আসতে পারেননি সবাই যেন প্রবীর দাদার জন্য দোয়া করেন।