ঠান্ডা

গরম বা ঠান্ডায় হ্যান্ডসেট বুঝে তা ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়েছেন নির্মাতারা। কারণ, অতিরিক্ত গরম বা ঠান্ডা আবহাওয়ায় ব্যাটারি ধীর গতির হতে পারে।

দেশের উত্তরের হিমেল হাওয়া ও ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়েছে সীমান্তবর্তী জেলা কুড়িগ্রাম। কনকনে ঠান্ডায় কষ্টে রয়েছে নিম্ন আয়ের মানুষগুলো। বিশেষ করে জেলার নদী তীরবর্তী চরাঞ্চলের মানুষ বেশি বিপাকে পড়েছে।

শীতে কমবেশি ঠান্ডার সমস্যায় ভোগেন সবাই। এ সময়ের ঠান্ডা আবহাওয়া ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ায় সর্দি-কাশিতে ভোগেন অনেকেই। শীত আসতেই সাইনোসাইটিস কিংবা অ্যালার্জির সমস্যাও বেড়ে যায়। এর ফলে সর্দিতে নাক বন্ধভাব হয়। যা খুবই বিরক্তিকর ও যন্ত্রণাদায়ক।

তীব্র শীত অনুভূত না হলেও কয়েকদিন থেকে বেড়েছে শীতের দাপট। গত দুইদিন থেকে দেখা মিলছে না সূর্যের। রোদহীন দিনভর কনকনে ঠান্ডা আর হিমেল হাওয়ায় আবারও বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে নওগাঁর জনজীবন।

উত্তরের হিমেল হাওয়া ও কনকনে শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে উত্তরের জেলা কুড়িগ্রাম। তীব্র ঠান্ডায় কষ্টে রয়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। বিশেষ করে জেলার নদীতীরবর্তী চরাঞ্চলের মানুষ বেশি বিপদে পড়েছেন। এসব অঞ্চলের শিশু ও বয়স্করা আক্রান্ত হচ্ছেন শীতজনিত রোগে। এরই মধ্যে গতকাল রোববার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে এ জেলায়।

রংপুর অঞ্চলে জেঁকে বসেছে শীত। ঘন কুয়াশায় দিনেও সূর্যের দেখা মিলছে না। ফলে দিন হোক বা রাত– একই রকম শীত অনুভূত হচ্ছে।

উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। এর প্রভাবে তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা কমেছে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সোমবার সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

পৌষের শুরুতেই উত্তরের জনপদ পঞ্চগড়ে চলছে শীতের দাপট। মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বইছে রাতে। কনকনে হিমেল হাওয়ায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। মঙ্গলবার ভোর ৬টায় জেলায় ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সকাল ৯টায় ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্র রেকর্ড করা হয়েছে।

আজ শনিবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু'এক জায়গায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুদ্ধ থাকতে পারে। শেষরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের উত্তরাঞ্চলের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।

উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলায় তিনদিন ধরে বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। এর প্রভাবে দিনে গরম আর রাতে অনুভূত হচ্ছে তীব্র শীত।