মামলার বিচার

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় ২০১১ সালে আসামি মুফতি হান্নানের জবানবন্দির ভিত্তিতে সস্পুরক চার্জশিট দেওয়া হয়। ওই চার্জশিটের ভিত্তিতে বিচারিক আদালত বিচার করেন, যা আইনগতভাবে গ্রহণযোগ্য ছিল না।

ফরিদপুরে ৭ম শ্রেণি পড়ুয়া সৎ মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে হারুনার রশিদ ওরফে মাসুদ রানা (৪০) নামে একজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে তাকে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, আনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রকল্পে কর্মরত কাজাকিস্তান নাগরিককে হত্যার ঘটনায় এক বেলারুশ নাগরিককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৩ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার প্রমাণিত না হওয়ায় দুই বেলারুশ নাগরিককে খালাস দিয়েছেন আদালত।

সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত চার ঘণ্টায় ২৬৯টি মামলায় আদেশ দিয়েছেন। বুধবার  দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত আপিল বিভাগের বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিমের চেম্বার আদালতে এই ২৬৯টি মামলায় আদেশ দেওয়া হয়।

 পাঁচ বছর আগে ২০১৯ সালের ২৮ মার্চ রাজধানীর বনানীর কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউয়ে ফারুক রূপায়ণ (এফআর) টাওয়ারে ভয়াবহ আগুনে ঘটনায় ২৭ জন নিহত হন। ওই ঘটনায় দগ্ধ ও আহত হন ৭১ জন। ঘটনাটি চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়েছিল ভবনগুলোর অব্যবস্থাপনা ও সংশ্লিষ্টদের ব্যর্থতা। অগ্নিকাণ্ডের জেরে পৃথক তিনটি মামলা হয়।

পয়ত্রিশ বছর আগে রাজধানীর সিদ্ধেশ্বরী এলাকায় পারিবারিক দ্বন্দে গুলিতে গৃহবধু সগিরা মোর্শেদ সালাম হত্যা মামলার রায় পড়া শুরু হয়েছে।