স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়

আমাদের প্রায়ই দেখা হয়, কথা হয়। আমরা দুই বছর একসঙ্গে ছিলাম। সেই দুই বছরের মধ্যে একটা বড় সময় এমন ছিল, যেটা খুব সুন্দর ছিল। সেটাকে আমি সারা জীবন সুন্দর স্মৃতি হিসেবে মনে রেখে দেব।

কিছুদিন আগে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের চলচ্চিত্র নির্মাতা সৃজিত মুখার্জি। এখন তিনি পুরোপুরি সুস্থ। অসুস্থতা কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই নতুন প্রেমের সম্পর্ক নিয়ে খবরের শিরোনাম হয়েছেন সৃজিত।

৩০ নভেম্বর ছিল পশ্চিমবঙ্গের তারকা জিতের জন্মদিন। এদিন রাত ১২টার পর সাবেক প্রেমিক জিৎকে নিয়ে সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে কিছু কথা লেখেন স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়।  

আরজি কর কাণ্ডের পর থেকে উত্তাল পুরো পশ্চিমবঙ্গ। এমন আবহে চলতি বছর দুর্গোৎসব কেমন হবে? সেই নিয়ে দ্বিমত আমজনতার মধ্যে। কেউ বলছেন দুর্গাপূজা বয়কট করতে, আবার কেউ ভাবছেন, দুস্ত মানুষদের পেটের কথা। সারা বছর যারা এই একটি উৎসবের দিকেই চেয়ে থাকেন।

যৌন হেনস্তার অভিযোগে পশ্চিমবঙ্গের পরিচালক অরিন্দম শীলকে বহিস্কার করেছে কলকাতার ডিরেক্টর্স গিল্ড। ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পর থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একাধিক অভিনেত্রী ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন। ডিরেক্টর্স গিল্ডের এমন সিদ্ধান্তের পর রীতিমত অবাক হয়েছেন অরিন্দম।

আরজি কর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল নিয়ে প্রাথমিক প্রতিক্রিয়া দিয়েছিলেন সৌরভ গাঙ্গুলী। তবে মাঠে নামেন নি তিনি। এতেই তার ওপর রাগটা ঝেড়ে দিলেন অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখার্জি। নাম না করেই সৌরভকে কটাক্ষ করলেন তিনি। জানালেন, সৌরভ সঞ্চালিত ‘দাদাগিরি’ শোয়ের তিনি কোনওদিন যাননি। আর কখনও যাবেনও না।

কলকাতার আরজি কর হাসপাতালে কর্তব্যরত নারী চিকিৎসকের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে! সেমিনার হল থেকে অর্ধ-নগ্ন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়  চিকিৎসকের মরদেহ।  এই ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শাস্তির দাবিতে পথে নেমে বিক্ষোভ করছেন চিকিৎসকরা। কলকাতা ছাড়িয়ে প্রতিবাদের আঁচ লেগেছে রাজ্যের জেলাগুলোতেও।

কোটা সংস্কার আন্দোলন নিয়ে উত্তাল সারাদেশ। এক দফা এক দাবিতে রাজপথে শিক্ষার্থীরা। চলমান এই ইস্যুতে বেশ সরব দেশের শোবিজ অঙ্গন। কোটা সংস্কার চেয়ে আন্দোলনরতদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন করেছেন অভিনয়-সংগীতশিল্পীরা।

১৯৯৭ সালে বড়পর্দার সফর শুরু করেছিলেন শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়। আর স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়ের সিনেমার সফর শুরু হয় তার কয়েক বছর পর, ২০০১ সালে ‘হেমন্তের পাখি’ ছবিতে। ব্যক্তিগত জীবনে দুজনেই অনেক ঝড়ঝাপ্টা সামলেছেন। আবার দুজনই সিঙ্গেল মাদার। নিজের শর্তে বাঁচতে ভালোবাসেন। ভালোবাসেন জীবনকে উপভোগ করতে।

বরাবরই পুরুষদের ক্রাশ টালিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়। অভিনেত্রীকে ঠিক যতটা পছন্দ করেন তার ভক্তরা, ঠিক ততটাই সময় পেলে খোঁজ রাখেন তার ব্যক্তিগত জীবনের। তাই তো স্বস্তিকার সাথে জনপ্রিয় তার মেয়ে অন্বেষাও।