গাছ

ফ্লাটের বাসিন্দাদের অনেকের সাধ বাগানের। কিন্তু ছোট্ট বারান্দায়, গাছ রাখলেও, কয়েকদিনেই তা অনেক সময় শুকিয়ে মরে যায়

অনেকেই বাড়ি সাজাতে ঘরের ভিতর বাহারি গাছ রাখেন। তবে ঠিকমতো যত্ন না নেয়ার কারণে গাছগুলো অল্প সময়ের মধ্য়েই মরে যায়

প্রাচ্যের অক্সফোর্ডখ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যেন জনঅরণ্য অধ্যুষিত ঢাকা মেগা সিটির ভেতর এক সবুজ নন্দনকানন। ২৭৫ একর জায়গাজুড়ে ক্যাম্পাসের এখানে-সেখানে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে বনজ, ফলদ, শোভাবর্ধক, ঔষধি ও দুর্লভ প্রায় ৭০০ প্রজাতির গাছগাছালি।

বছর দশেক আগের কথা। নারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী মঈনুদ্দিন আহমেদ মিঠু ঢাকা থেকে ফিরছিলেন। রাস্তায় দেখলেন, একটি বাড়ি ভরে আছে মাধবীলতায়। সেই বাড়ির সামনে গাড়ি থামালেন মনের অজান্তেই।

‘কৃষ্ণচূড়ায় রঙে পত্তান রাঙেয়ে, তর জিংহানি হদু যেনো নিজিয়ে, আদি যের সমারে পাওর-জর বোয়েরে, রঙে রঙে মনানিরে রাঙেয়ে।’ (কৃষ্ণচূড়া পথ রাঙিয়েছে, রঙে রঙে মনে রং লেগেছে।) চাকমা গানের কথার

ড্রেসিনা আমাদের দেশে নতুন কোনো গাছ নয়। এ দেশের অনেক নার্সারিতে ও বাড়িতে নানা রকমের ড্রেসিনা গাছ চোখে পড়ে। বিশেষ করে অন্দরমহলের বাহারি গাছ হিসেবে আমাদের দেশে ড্রেসিনা গাছ

অনুমতি না নিয়েই ১৮টি গাছ বিক্রি করলেন উল্লাপাড়ার ভাটবেড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দেলোয়ার হোসেন। বুধবার গাছ কাটার বিষয় জানতে পেরে উপজেলা প্রশাসনের কাছে অভিযোগ করেছেন স্থানীয়রা। 

চলতি বছরে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) এলাকায় ৫ লাখ গাছ লাগানো হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।

মানুষ চায় সড়ক-মহাসড়কে ছায়াদায়ী বড় বৃক্ষ থাক, প্রচণ্ড গরমের সময় যাতে গাছ তাপ শুষে নিতে পারে এবং ছায়া দেয়। বৃক্ষে যেন আশ্রয় নিতে পারে পাখি থেকে শুরু করে ছোট ছোট প্রাণ-পতঙ্গ। কিন্তু সড়ক ও জনপথ বিভাগ (সওজ) সড়ক-মহাসড়কে বড় বৃক্ষ রাখার পক্ষে না। তারা মনে করে, সড়কের মাঝ বরাবর বড় গাছ থাকলে তার শিকড় রাস্তার ক্ষতি করে। 

ইন্টারনেট বা অন্তর্জাল ছাড়া এখন আমাদের জীবন চলে না। এর মাধ্যমে আমরা তারবিহীন উপায়ে হাজারো মাইল দূরে বার্তা পাঠাতে পারি। ই-মেইল, হোয়াটসঅ্যাপ, ইমো, ফোনকল– সবই আমাদের যোগাযোগকে করেছে সহজতর। আর তা সম্ভব হয়েছে অদৃশ্য অন্তর্জালের কারণেই। কিন্তু মানুষ ছাড়া অন্যরা কি এ তারবিহীন যোগাযোগে সক্ষম?