ধান সংগ্রহ

১২০০ টাকা মণ দরে ২৫ মণ ধান বিক্রি করেছেন মহাজনের কাছে। ঢলনের নামে ২৫ মণ ধানে তাকে ৫০ কেজি ধান বেশি দিতে হয়েছে মহাজনকে। আক্ষেপ করে কথাগুলো বলছিলেন তাড়াশ উপজেলার

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জের কৃষক কমলেশ শর্মা পাঁচ বছর ধরে তিন একর জমিতে ধান চাষ করছেন। পানিনির্ভর এ ফসলে সেচ দিতে প্রতিবছর তিনি বিদ্যুৎ বিল গুনতেন ১৩ হাজার টাকার মতো।

কাকডাকা ভোর থেকে শুরু হয় ধান কাটা, মাড়াই। সেই ধান ঘরে তুলতে সন্ধ্যা রাত। সারাদিনের হাড়ভাঙা খাটুনির পর স্বপ্ন থাকে ধান বিক্রি করে ভালো দাম পাওয়ার। সেই স্বপ্ন বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে শক্তিশালী

হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জ উপজেলায় কম্বাইন হারভেস্টার বিতরণ নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রকৃত কৃষকদের হারভেস্টার না দিয়ে প্রভাবশালীদের এসব হারভেস্টার দেওয়া হয়েছে। যে কারণে বোরো

কুমারখালীর বুজরুখ বাঁখই মাঠে স্থানীয় বাসিন্দা মোক্তার হোসেন প্রায় তিন বিঘা জমিতে ধানের আবাদ করেন। এবার যান্ত্রিক পদ্ধতিতে আবাদ করেছেন তিনি। তাঁর ভাষ্য, এভাবে চাষাবাদে চারা কম লেগেছে,

টানা খরার পর শুরু হয়েছে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টি। গত ১২ মে থেকে থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে। এতে নাগেশ্বরীতে শেষ মুহূর্তে ফসল ঘরে তোলা নিয়ে উদ্বেগে রয়েছেন কৃষক। ক্ষেতেই ঝরে যাচ্ছে পাকা ধান। ঝড়বৃষ্টি

মৌসুমের শুরুতে খরা আর মাঝে ঝড়, বৃষ্টির শঙ্কা। শেষটায় ছিল অকাল বন্যায় ফসলহানির ভয়। এর সবকিছু পেছনে ফেলে দেশের বৃহত্তম বোরো উৎপাদন ক্ষেত্র হাকালুকি হাওরে হয়েছে বাম্পার ফলন।

বগুড়ায় চলতি মৌসুমে ১ লাখ ৮৫ হাজার ৬১৫ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের আবাদ হয়েছে। উৎপাদিত ধান থেকে চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৭ লাখ ৭৭ হাজার ৭৭৪ টন। বাজারে দামও ভালো থাকায়

চলতি বোরো মৌসুমে সিলেট অঞ্চল থেকে ধান-চালের ক্রয় কার্যক্রম শুরু করেছে সরকার। গতকাল বৃহস্পতিবার সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জ উপজেলায় ধান ও চাল ক্রয় কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন খাদ্য

‘এবার সেচের পানি, সার, বীজ, কীটনাশক ও ধান কাটার খরচ ৩০ শতাংশ বেড়েছে। বর্গা চাষ করলে এক কেজি ধানের উৎপাদন খরচ পড়েছে সাড়ে ৩৫ টাকার বেশি। সরকার বলছে, আগের বছরের চেয়ে দাম বাড়ি