প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়

স্টেজে উঠেই প্রসেনজিতের পা ছুঁয়ে প্রণাম করেন শ্রাবন্তী। পাল্টা তাঁকে কাছে টেনে নিয়ে স্নেহের আদরে ভরিয়ে দেন প্রসেনজিৎ।

আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসকের মৃত্যুর ঘটনার প্রতিবাদে একজোট টলিউড। রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন শিল্পী-কলাকুশলীরা।

পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হস্তক্ষেপে স্বস্তি ফিরল টলিপাড়ায়। বুধবার থেকে শুরু হবে শুটিং। মঙ্গলবার পরিচালক রাহুল মুখোপাধ্যায় ও টেকনিশিয়ানদের মধ্যকার সমস্যা মেটাতে নবান্নে পৌঁছেছিলেন অভিনেতা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়, দেব অধিকারী, পরিচালক গৌতম ঘোষ। মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে ছিলেন মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস।

‘দশম অবতার’-এর পর ফের এক সিনেমায় দেখা যাবে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় এবং অনির্বাণ ভট্টাচার্যকে। বুধবার প্রযোজনা সংস্থা এসভিএফর অফিসে মহরত সম্পন্ন হয়েছে। যেখানে উপস্থিত ছিলেন সিনেমার অন্যান্য কাস্টও।

নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় -ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত জুটির সফর শুরু হয়। প্রথম ছবিই ছিল সুপারহিট। তারপর একে একে প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণা জুটি করে ফেলেছেন পঞ্চাশটি ছবি। তাদের ৫০তম ছবি ‘অযোগ্য’ মুক্তিও পেয়েছে। সম্প্রতি দক্ষিণ কলকাতার এক শপিং মলে ‘অযোগ্য’র স্পেশাল স্ক্রিনিং হচ্ছিল। প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণা জুটির পাশাপাশি তাদের সঙ্গে সেখানে ছিলেন কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়। এদিন হঠাৎ সেখানে হাজির হন দেব-রুক্মিণী। 

ভারতের একটি ওয়েব সিরিজ নিয়ে আলোচনা চলছে; কারণ এক হিন্দি পরিচালকের এই সিরিজে কলকাতার দুই অভিনেতা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় এবং শাশ্বত চট্টোপাধ্যায় প্রথমবারের মত একসঙ্গে কাজ করতে চলছেন। সিরিজের কাজ নিয়েই দুজনে আলাদা আলাদভাবে মুম্বাইয়ে গেলেও তাদের দেখা হয়ে গেল হঠাৎ।

উত্তম-সুচিত্রার পর টালিউডের সফল জুটি প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণা। এ দুই তারকার সম্পর্কের সমীকরণ নিয়ে বহুবার উঠেছে নানা প্রশ্ন। মাঝে অনেক বছর একসঙ্গে কাজ করেননি তারা।

উত্তম-সুচিত্রার পরবর্তী সময়ে বাংলা ছবির ইতিহাসের সবচেয়ে সফল জুটি প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণা। বাংলা সিনেমার দুই মহারথী এক সময় জুটিতে উপহার দিয়েছেন ‘মায়ার বাঁধন’, ‘বাবা কেন চাকর’, ‘শ্বশুরবাড়ি জিন্দাবাদ’-এর মতো সুপারহিট সিনেমা। তবে নতুন শতাব্দীর শুরুতেই দূরত্ব তৈরি হয় দুই বন্ধুর সম্পর্কে।