বিজ্ঞানী

বেহালার সুর মুগ্ধতা ছড়ায়। বেজে উঠলে অনেকে হারিয়ে যান অতীতে, হয়ে ওঠেন স্মৃতিকাতর। যে বেহালা মানুষের চুলের আকারের চেয়েও ছোট, সেটি বাজাবে কে? ধূলিকণা আছড়ে পড়লে সেখানে কি আওয়াজ ওঠে?

প্রখ্যাত জ্যোতির্বিদ ভেরা সি রুবিনের নামানুসারে নামকরণ করা হয়েছে এর। এটিকে ক্যামেরার পাশাপাশি লার্জ সিনোপটিক টেলিস্কোপও বলা যায়। এই ক্যামেরাতেই ধরা পড়েছে মহাকাশের অভূতপূর্ব সেই দৃশ্য।

একটি গ্যালাক্সি আরেকটিকে লক্ষ্য করে তীব্র বিকিরণ ছুড়ছে। এর পরপরই সেটি পিছু হটলে আরেকটি গ্যালাক্সি সামনে এগিয়ে তীব্র বিকিরণ নির্গত করছে। বারবার তারা সেকেন্ডে ৫০০ কিলোমিটার গতিতে একে অপরকে লক্ষ্য করে বিকিরণ ছুড়ে দেয়। মহাবিশ্বের দুই গ্যালাক্সির এই রোমাঞ্চকর লড়াই প্রথমবারের মতো প্রত্যক্ষ করেছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। 

দুই দশক ধরে টিম ফ্রিড নিজেকে ইচ্ছাকৃতভাবে সাপের বিষে আক্রান্ত করেছেন। কখনও সরাসরি সাপের কামড় খেয়ে, আবার কখনও ইনজেকশনের মাধ্যমে শরীরে বিষ প্রয়োগ করেন তিনি।

তারা যেন পৃথিবীর নাড়ি-ছেঁড়া ধন। না ফেরার দেশে যতই ছুটে চলেছে, পৃথিবী উপলব্ধি করছে নাড়ির টান। কষ্টসাধ্য হলেও তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা যাচ্ছে। এসবের মধ্যেই তাদের নিরন্তর পথচলা

চীনের আধিপত্য প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ের একটি বড় ক্ষেত্র দক্ষিণ চীন সাগর। এখানে চীন অন্য কারও উপস্থিতি সহ্য করতে পারে না। জলরাশিতে দাপিয়ে বেড়ায় দেশটির বিশেষ কমান্ডো বাহিনী। যতই দিন যাচ্ছে, এই সাগরকে কেন্দ্র করে ভূরাজনীতি ততই জটিল হচ্ছে। সামরিক শক্তিও বাড়াচ্ছে

সৌরজগতের বাইরে প্রাণের অস্তিত্ব নিয়ে মহাকাশ বিজ্ঞানীদের কৌতূহলের অন্ত নেই। এবার সেই জিজ্ঞাসার উত্তরের পথে এক বড় অগ্রগতি দেখিয়েছে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ। আমাদের সৌরজগৎ থেকে ১২৪ আলোকবর্ষ দূরের একটি গ্রহ ‘কে টু-এইটিন বি’-এর বায়ুমণ্ডলে পাওয়া গেছে এমন দুটি রাসায়নিক যৌগ, যেগুলো পৃথিবীতে শুধু জীবিত প্রাণের মাধ্যমেই তৈরি হয়।

ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব আইওয়ার একদল গবেষক। তারা ডিএনএ মেরামতের গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রোটিন ‘আরএডি ৫২’-তে অপ্রত্যাশিত এক গঠন খুঁজে পেয়েছেন, যা ক্যান্সার কোষকে বাঁচিয়ে রাখতে ভূমিকা রাখে।

প্রতিবছর ১১ ফেব্রুয়ারি ‘বিজ্ঞানে নারী ও মেয়েদের আন্তর্জাতিক দিবস’ হিসেবে উদযাপন করা হয়। বাংলাদেশে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ ও অবদান দিন দিন বাড়ছে। তবে জনসংখ্যার

যে বিশাল দাবানলে ছাই হয়ে গেছে লস অ্যাঞ্জেলেসের হাজার হাজার বাড়িঘর, তার পেছনে কিছুটা হলেও মানুষের হাত রয়েছে। ভেঙে বলতে গেলে, মানুষের তৈরি পরিবেশ দূষণের কারণেই বহুগুণে ভয়াবহ হয়ে উঠেছে এই দাবানল