শ্রমজীবী

নারী হওয়ার কারণে মজুরি বৈষম্য, কাজের নিরাপত্তাহীনতার সমস্যাসহ বিশেষভাবে যৌন হয়রানির বিষয়টি যুক্ত হয়।

সুখী ও সুন্দর পরিবার গড়তে নারী-পুরুষ উভয়ের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। আগে ধরে নেওয়া হতো নারী করবেন শুধু ঘরের কাজ। সে সময় এখন বদলেছে। গ্রাম হোক কিংবা শহর, নারী এখন অনেক ক্ষেত্রে পরিবারের

ঈদ মানে আনন্দ উদযাপন। বন্ধু-বান্ধব ও স্বজনদের সঙ্গে সেই আনন্দ ভাগ করে নেওয়া। নতুন কাপড়, মুখরোচক খাবারের আয়োজন। তবে সবার জীবনের গল্পটা একই রকম নয়। এ সমাজে যেখানে আমরা

‘কী করি বাহে, হামার ফির কাতি (কার্তিক) মাসের আকাল শুরু হইচে। ঘরোত এ্যাকনা দানা-পানিও নাই। কাম-কাজও মেলে না। তাতে জিনিসপত্রের যে দাম, হামারগুলার তো বুজি আর জানে (জীবন) বাঁচে না।

ক্যাম্পাস, ক্লাস-লাইব্রেরি কিংবা আড্ডা সবখানেই  নতুনদের প্রাণবন্ত উপস্থিতি। ক্যাম্পাসের পালকে হাওয়া লাগিয়ে প্রতি বছর এমন করে আসে একঝাঁক নতুন মুখ। তাদের নানামুখী সমস্যায় পড়তে হয়।

বৈশ্বিক মন্দা ও নানামুখী চ্যালেঞ্জ থাকা সত্ত্বেও শ্রমবান্ধব পরিবেশ তৈরিতে সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। শ্রমজীবী মানুষের কল্যাণে প্রয়োজনীয় শ্রমসম্পর্ক তৈরির জন্য সব পদক্ষেপ গ্রহণ করে চলেছে।

রুটি-রুজি বন্ধ হওয়ায় বিপদে নিম্ন আয়ের মানুষ