সেনা প্রত্যাহার

ভারত ও পাকিস্তান দুই দেশই নিয়ন্ত্রণ রেখা বা এলওসি থেকে শান্তিপূর্ণ অবস্থানে ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ৩০ মে’র মধ্যে সেনা প্রত্যাহারে মাধ্যমে যুদ্ধকালীন অবস্থা থেকে আগের অবস্থানে ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।

বাংলাদেশ সচিবালয়ে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা সেনাবাহিনীর সদস্যদের প্রত্যাহার করা হয়েছে। এখন থেকে সেনাবাহিনীর সদস্যরা সচিবালয়ের ভিতরে নিয়মিত ডিউটি করবেন না। তবে কয়েক দফায় টহল কার্যক্রম চলবে।

লেবানন থেকে প্রথম ধাপে সেনা প্রত্যাহার করেছে ইসরায়েল। যুদ্ধবিরতি চুক্তির অধীনে আল-খিয়াম শহর থেকে সেনা প্রত্যাহার করে সামরিক বাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছে।

চীন সীমান্ত নিকটবর্তী শান রাজ্যের কিছু অঞ্চল থেকে সেনা প্রত্যাহার করেছে মিয়ানমার। নাগরিকদের নিরাপত্তার জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে সোমবার জানিয়েছেন জান্তাপ্রধান। তার এই ঘোষণার একদিন আগে সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি (এমএনডিএএ) অঞ্চলটিতে সেনাবাহিনীকে হটিয়ে দেওয়ার দাবি করেছিল।

মালদ্বীপ থেকে প্রথম ধাপে ভারতীয় সেনা প্রত্যাহারের বেঁধে দেওয়া সময়সীমা আজ রোববার শুরু হচ্ছে। মালদ্বীপের চীনপন্থি প্রেসিডেন্ট মোহাম্মেদ মুইজ্জু ৮৯ ভারতীয় সেনাকে ১০ মার্চ থেকে আগামী মে মাসের মধ্যে ফিরিয়ে নেওয়ার সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন। খবর বিবিসির