এক্সপ্রেসওয়ে

মুন্সীগঞ্জে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে যাওয়ার পরও চালকের বাস চালনোর ঘটনায় মামলা করেছে পুলিশ। শুক্রবার রাতে হাসাড়া হাইওয়ে থানায় পুলিশের এসআই আতাউর রহমান বাদী হয়ে সড়ক পরিবহন আইনে এ মামলা করেন। মামলায় অজ্ঞাত পরিচয় চালক, সহযোগী ও বাস মালিককে আসামি করা হয়েছে। 

মুন্সীগঞ্জের লৌহজংয়ে একটি স্কুলের পাশে এবং ঢাকার কেরানীগঞ্জ মডেল থানার মালঞ্চ এলাকায় কার্টনে পলিথিনে মোড়ানো অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহের পরিচয় পাওয়া গেছে। নিহত ব্যক্তির নাম সবুজ মোল্লা। তিনি সাভারের যাদুরচর গ্রামের ইউনুস মোল্লার ছেলে। নিহতের মামা মহসিন মিয়া তাঁর মরদেহ শনাক্ত করেন বলে পুলিশ জানিয়েছে। 

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, মাওয়াগামী গ্রিন ঢাকা পরিবহনের একটি বাসকে পেছন থেকে সুরভি পরিবহনের আরেকটি বাস ধাক্কা দেয়। এক্সপ্রেসওয়েতে অন্তত তিন কিলোমিটার এলাকাজুড়ে আধাঘণ্টা সময় যানচলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

নগরের প্রথম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে থেকে টোল আদায় শুরু করেছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ)।

বাসটি দুর্ঘটনার আগের দিন গ্যারেজ থেকে বের করা হয়। কিন্তু ফিটনেস ছিল না। মাদকাসক্ত ও মেয়াদোত্তীর্ণ লাইসেন্সধারী চালক দিয়ে বাসটি চালানো হয়। 

‘আমার বিয়ের অনুষ্ঠানে আসছিলেন বোন রেশমা বেগম। পথেই সব কিছু কেড়ে নিল বাস। বোন মারা গেল, সঙ্গে আমার ভাগনে আব্দুল্লাহও। তাদের নিথর দেহ এলো বাড়িতে। মুহুর্তেই বিয়ের আনন্দে মুখর বাড়িতে নেমে এসেছে বিষাদের ছায়া।’

মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলায় বঙ্গবন্ধু এক্সপ্রেসওয়েতে গুলিতে নিহত তরুণীর পরিচয় শনাক্ত করা হয়েছে। ওই তরুণীর নাম সাহিদা বেগম (২৪)। তার বাড়ি ময়মনসিংহে। মুন্সিগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) ফিরোজ কবির এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। 

মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগরের ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অজ্ঞাত এক তরুণীকে (২৪) গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। শনিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে দোগাছি সার্ভিস লেন এলাকায় সড়কে মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশকে খবর দেন স্থানীয়রা। ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

চট্টগ্রামে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় দুই যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কুড়িল টোলপ্লাজার বেষ্টনী জোর করে সরিয়ে কয়েকজন ব্যক্তি যাত্রী বোঝাই একটি পিকআপ ঢুকছে- এমন একটি ভিডিও গতকাল সামাজিক যোগাযোগ ছড়িয়ে পড়েছে। বলা হচ্ছে, ওই ব্যক্তিরা টোল দিতে চাননি।