ঢাকা শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫

গ্রামীণের ৬টি প্রতিষ্ঠান দখল: ১৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা

গ্রামীণের ৬টি প্রতিষ্ঠান দখল: ১৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা

ফাইল ছবি

আদালত প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১০ নভেম্বর ২০২৪ | ১৮:২৯

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের গ্রামীণ টেলিকমসহ গ্রামীণের ৬টি প্রতিষ্ঠান জোর করে দখল ও হামলার অভিযোগে গ্রামীণ ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ড. এ কে এম সাইফুল মজিদসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।

আজ রোববার ঢাকা মহানগর হাকিম পার্থ ভদ্রের আদালতে মামলাটি দায়ের করেন গ্রামীণ কল্যাণের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম মোহাম্মদ মঈনুদ্দিন চৌধুরী। এতে অজ্ঞাতপরিচয়ে ১৬ জনকে আসামি করা হয়েছে। বাদীর জবানবন্দি রেকর্ড করে মিরপুরের শাহ আলী থানাকে এজাহার হিসেবে গ্রহণের আদেশ দিয়েছেন আদালত। 

মামলায় অপর আসামিরা হলেন- ব্যারিস্টার মাসুদ আখতার, কনসালটেন্ট জীম যোবায়েদ, লে. কর্নেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর হাসান, কর্নেল (অব.) রাশেদ আলী, সার্জেন্ট (অব.) জিয়াউর রহমান, নুরুজ্জামান মৃধা, গ্রামীণ ব্যাংকের গবেষণা ও উন্নয়ন বিভাগের সদস্য রাজু মিয়া, গ্রামীণ ব্যাংকের গবেষণা ও উন্নয়ন বিভাগের উপদেষ্টা এস আব্দুর  রশীদ, সাবেক এনএসআই কর্মকর্তা ও গ্রামীণ ব্যাংকের গবেষণা ও উন্নয়ন বিভাগের সদস্য মিজানুর রহমান, গ্রামীণ ব্যাংকের গবেষণা ও উন্নয়ন বিভাগের গণসংযোগ কর্মকর্তা তানন খান, গ্রামীণ ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রদীপ কুমার সাহা, গ্রামীণ ব্যাংকের সহকারী ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফয়জুল হক, গ্রামীণ ব্যাংকের উপ-মহাব্যবস্থাপক মামুনুর রশীদ, গ্রামীণ ব্যাংকের সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার গোলাম জাকারিয়া, হারুন অর রশীদ, তরিকুল ইসলাম, প্রিন্সিপাল অফিসার গোবিন্দ সাহা ও কৃষ্ণ কান্ত রায়।

মামলার সূত্রে জানা যায়, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের ১২ থেকে ১৫ তারিখে ভয়-ভীতি ও হামলা চালিয়ে গ্রামীণ টেলিকম, গ্রামীণ কল্যাণসহ গ্রামীণের ৬টি প্রতিষ্ঠান দখল নেন গ্রামীণ ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ড. এ কে এম সাইফুল মজিদসহ ৩৫ জন। তাদের মধ্যে ১৯ জনকে শনাক্ত করে মামলা করা হয়েছে। 

মামলার এজাহারে বলা হয়, আসামিরা গ্রামীণ কল্যাণ অফিসে উপস্থিত হয়ে ভয়-ভীতি প্রদর্শন করে নিজেদের গ্রামীণ ব্যাংক মনোনীত গ্রামীণ কল্যাণের নতুন দায়িত্বপ্রাপ্ত হিসেবে পরিচয় দেন। এ সময় জোর করে অফিসে প্রবেশ করে কোম্পানির সংরক্ষিত মূল্যবান নথিপত্র ও আসবাবপত্রের ক্ষতিসাধন করেন।

আরও পড়ুন

×