পাগলা মসজিদ

কিশোরগঞ্জ শহরের আলোচিত পাগলা মসজিদের ব্যাংক হিসাবে বর্তমানে আছে ৮০ কোটি ৭৫ লাখ ৭৩ হাজার ৫৭৬ টাকা। সর্বশেষ শনিবার দান বাক্সের টাকা রূপালী ব্যাংকে জমার পর পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিাটির সভাপতি জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খান সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। 

কিশোরগঞ্জ শহরের আলোচিত পাগলা মসজিদের ১১টি দানবাক্সে ২৮ বস্তা টাকা গণনা করে এবার পাওয়া গেছে ৯ কোটি ১৭ লাখ ৮০ হাজার ৬৮৭ টাকা। এসব টাকা রূপালী ব্যাংকের হিসাবে জমা করা হয়েছে।

কিশোরগঞ্জ শহরের আলোচিত পাগলা মসজিদের ১১টি দানবাক্স খোলা হয়েছে। শনিবার এতে ২৮ বস্তা টাকাসহ শত শত চিরকুট পাওয়া যায়। এসব চিরকুটে ব্যক্তিগত চাওয়া-পাওয়ার সঙ্গে রাজনৈতিক প্রত্যাশার কথা রয়েছে।

কিশোরগঞ্জ শহরের ঐতিহাসিক ও আলোচিত পাগলা মসজিদের ১১টি দানবাক্স খুলে এবারও পাওয়া গেল বিপুল পরিমাণ অর্থ। শনিবার সকাল ৭টা থেকে শুরু হয় গণনা।

কিশোরগঞ্জ শহরের আলোচিত পাগলা মসজিদের ১১টি দানবাক্স আজ খোলা হয়েছে। এতে ২৮ বস্তা টাকাসহ ও অন্যান্য দানের সঙ্গে পাওয়া গেছে বেশ কিছু চিঠি।

কিশোরগঞ্জ শহরের ঐতিহ্যবাহী পাগলা মসজিদের ১১টি দানবাক্সে এবার পাওয়া গেছে ২৮ বস্তা টাকা। এর মধ্যে আছে বিদেশি মুদ্রাসহ বেশ কিছু অলংকার এবং প্রচুর চিরকুট।

তিন মাস ১৩ দিন পর গতকাল শনিবার কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদের দানবাক্স খোলা হয়। এবার দানবাক্সে ৮ কোটি ২১ লাখ ৩৪ হাজার ৩০৪ টাকা পাওয়া গেছে। এর সঙ্গে পাওয়া গেছে বিপুল চিঠি ও চিরকুট। এসব চিঠিতে প্রেমে সফলতা, আরোগ্য লাভ, শিক্ষায় সাফল্য, মামলা থেকে মুক্তি, ভাল স্বামী বা স্ত্রী, সন্তান কামনা করা হয়েছে।

কিশোরগঞ্জ শহরের ঐতিহ্যবাহী পাগলা মসজিদের এবার পাওয়া গেছে ৮ কোটি ২১ লাখ ৩৪ হাজার ৩০৪ টাকা। এটি এ যাবতকালে মসজিদটিতে দান হিসেবে গণনা করা সর্বোচ্চ টাকা।

কিশোরগঞ্জ শহরের ঐতিহ্যবাহী পাগলা মসজিদের ১১টি দানবাক্সের ২৯ বস্তা টাকা গণনা চলছে। তবে দুপুর সাড়ে ১২টা নাগাদ ৬ কোটি টাকা গণনা করে রূপালী ব্যাংকে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়ে

কিশোরগঞ্জ শহরের ঐতিহ্যবাহী পাগলা মসজিদের ১১টি দানবাক্সে এবার পাওয়া গেছে ২৯ বস্তা টাকা। আজ শনিবার সকাল ৭টায় মসজিদ কমিটির সভাপতি জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খান, পুলিশ সুপার মো. হাছান চৌধুরী, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মিজাবে রহমত ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রুবেল মাহমুদের উপস্থিতিতে দানবাক্সগুলো খোলা হয়।