এ. কে. আজাদ

ফরিদপুরে হা-মীম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ. কে. আজাদের বাড়িতে চড়াও হয়েছেন স্থানীয় বিএনপির একাংশের নেতাকর্মীরা। ‘আওয়ামী লীগের গোপন মিটিং’ হচ্ছে– দুয়ো তুলে এই ঘটনা ঘটানো হয়।

ফরিদপুর সদরের বিভিন্ন স্থানে জনগণের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন আসনটির (ফরিদপুর-৩) সাবেক স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য এ. কে. আজাদ। এ সময় তিনি দুটি ইউনিয়নে গোরস্থান নির্মাণে অনুদান দেন।

হা-মীম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ. কে. আজাদসহ সাত গুণী ব্যক্তি ‘ভোকেশনাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’ পেয়েছেন। ‘কর্পোরেট বিজনেস’ ক্যাটাগরিতে এ. কে. আজাদ এই পুরস্কার অর্জন করেন। 

তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম বলেছেন, সরকার সংবাদপত্রের মধ্যে ইতিবাচক প্রতিদ্বন্দ্বিতা দেখতে চায়। এখনও সংবাদপত্র শিল্পে বেশকিছু নেতিবাচক চর্চা রয়েছে। এসব নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে। 

রপ্তানি খাতকে প্রতিযোগী সক্ষম করতে আইএমএফের পরামর্শ মেনে বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময়হার বাজারভিত্তিক করতে হবে। যেখানে বাংলাদেশ ব্যাংকের কোনো হস্তক্ষেপ থাকবে না।

শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান এ. কে. আজাদের পক্ষ থেকে ফরিদপুরে শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ অব্যাহত রয়েছে। দশ দিনব্যাপী এ কার্যক্রমের সপ্তম দিন  শুক্রবার পৌর এলাকায় এক হাজার মানুষের হাতে কম্বল তুলে দেওয়া হয়। 

ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি এ. কে. আজাদ বলেছেন, জ্বালানি সংকটে অনেক কারখানা রুগ্ণ হয়ে যাচ্ছে। আমরা ব্যবসা টিকাতে পারছি না। আমাদের গ্যাস দেন, আমরা বৈদেশিক মুদ্রা দেব।

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ৩৫০ জন দরিদ্র ও মেধাবী ছাত্রছাত্রীকে বৃত্তি প্রদান করেছে শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক

বিশ্বের ইতিহাসে বাংলাদেশেই একমাত্র রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় ব্যাংক খাতে দুর্বৃত্তায়ন হয়েছে। একটি পরিবারের হাতে ৮–৯টি ব্যাংক তুলে দেওয়া হয়েছে। এ খাতকে ঘুরে দাঁড়াতে হলে আইনি, কাঠামোগত ও পরিচালনগত সংস্কার আনতে হবে।

আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলে চলমান নৈরাজ্য, বিশৃঙ্খলা থেকে পোশাকশিল্পকে রক্ষায় আয়োজিত শ্রমিক-জনতার সমাবেশে বক্তারা বলেছেন, পোশাকশিল্প রক্ষার দায়িত্ব এখন শ্রমিকদের। তারাই সিদ্ধান্ত নেবেন এ শিল্প বাঁচাবেন, না মেরে ফেলবেন। বাঁচাতে চাইলে তারা কাজে ফিরবেন। কারখানা চালু থাকলে আপনি বাঁচবেন, আমরা বাঁচব, দেশ বাঁচবে।