কয়লা খনি

পশ্চিমবঙ্গের বীরভূমে কয়লার খনিতে বিস্ফোরণে ৭ শ্রমিক নিহত ও ২ জন গুরুতর আহত হয়েছেন।  

‘প্রায় দুই দশক অতিবাহিত হলেও শুকোয়নি সেই আন্দোলনের ক্ষত। স্থানীয় প্রাণ-প্রকৃতি, জীবন-সম্পদ রক্ষা করতে হবে। উন্নয়নের নামে জাতীয় সম্পদ, সম্ভাবনা ও সক্ষমতাকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচাতে হবে। ফুলবাড়ীর সংগ্রাম এই দাবি আদায়ে জন্ম দিয়েছিল গণঅভ্যুত্থান। সে সময় আশপাশের ছয় উপজেলার মানুষও উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা উত্তোলনের প্রতিবাদে বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। এ অঞ্চলের উর্বর মাটি-ফসল, সমৃদ্ধ প্রাণ-প্রকৃতিবিনাশী কয়লা খনি প্রকল্প অবশ্যই বাতিল করতে হবে।’ 

ভিয়েতনামের উত্তরাঞ্চলে একটি কয়লা খনিতে ভূমিধসে পাঁচ শ্রমিক নিহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার এ তথ্য জানিয়েছে দেশটির স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। খবর রয়টার্সের।

স্থবির হয়ে পড়েছে হালুয়াঘাট উপজেলার কড়ইতলী ও গোবরাকুড়া স্থলবন্দর। প্রায় এক বছর ধরে ভারত থেকে কয়লা আমদানি করছেন না ব্যবসায়ীরা। 

মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ায় স্থানীয় প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ছাড়াই অবৈধভাবে গাছের গুঁড়ি ও কাঠ পুড়িয়ে কয়লা উৎপাদন করা হচ্ছে। এতে হুমকির মুখে পড়েছে এলাকার পরিবেশ, জনস্বাস্থ্য ও জীববৈচিত্র্য। 

তাহিরপুরে চোরাই কয়লা আনা নিয়ে দু’পক্ষের সংঘর্ষে আহত একজনের মৃত্যু হয়েছে। গত রোববার রাতে গুরুতর আহত জজ মিয়া (৪০) সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তিনি মারা যান। তিনি উপজেলার লালঘাট গ্রামের কিতাব আলীর ছেলে।