ডিসি সম্মেলন

একটি রাজনৈতিক শক্তির পতনের পর আরেকটি রাজনৈতিক শক্তি ফিরে এসেছে। আর প্রশাসনকে সব সময় এই রাজনৈতিক শক্তির চাপেই থাকতে হয়। ফলে মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তারা স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারেন না। এই সরকারকে সফল হতে হলে রাজনৈতিক শক্তির চাপ কমাতে হবে। 

ঢাকায় তিন দিনের ডিসি সম্মেলন চলছে বলে কয়েক দিন ধরে ডিসিদের খবর সংবাদমাধ্যমে বেশ গুরুত্ব পাচ্ছে। যে কারণে এ নিবন্ধ লিখতে হচ্ছে, তা হলো, রোববার প্রকাশিত সমকালের এক প্রতিবেদন

দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে জেলা প্রশাসকদের সজাগ থাকার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। রোববার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের শাপলা হলে তিন দিনব্যাপী জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলনে তিনি এ নির্দেশ দেন। 

পাসপোর্ট করতে পুলিশ ভেরিফিকেশন লাগবে না বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

তিন দিনের জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলন শুরু হয়েছে আজ। এবার সম্মেলনে ৩৫৪টি প্রস্তাব উঠছে।  সম্মেলন শেষ হবে ১৮ ফেব্রুয়ারি (মঙ্গলবার)।

জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বসতে যাচ্ছেন ৬৪ জেলার ডিসি ও আট বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার। ডিসি সম্মেলনে এবার প্রথমবারের মতো প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি), চা

জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলনের তৃতীয় দিনে গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ১২টি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে পৃথক অধিবেশন হয়েছে। এসব বৈঠকে শতাধিক পরামর্শ দেওয়া হয়েছে ডিসিদের। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে তদারকি জোরদার,

গুজব প্রতিরোধে চারটি কৌশলগত বিষয় নিয়ে কাজ করতে জেলাপ্রশাসকদের (ডিসি) পরামর্শ দিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। আজ মঙ্গলবার ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ডিসি সম্মেলনের তৃতীয় দিনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, ‘জঙ্গিসহ বিভিন্ন কয়েদিকে আনা-নেওয়ায় অনেক সময় অসুবিধা হয়, আবার অনেক বয়স্ক বন্দি থাকে, এজন্য করোনাকালীনের মতো ভার্চুয়াল আদালত সারা দেশে আবারও চালু করা যায় কিনা এ ব্যাপারে জেলাপ্রশাসকরা প্রস্তাব দিয়েছেন। আইন মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলে আমর দেখব কী করা যায়।’

তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত বলেছেন, ‘গুজব প্রতিরোধে তৃণমূল পর্যায়ের তথ্য দিয়ে ডিসিরা আমাদের সহযোগিতা করতে পারেন।’