মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ

বরগুনার পাথরঘাটায় সমুদ্রগামী কাঠের ট্রলারের কয়েকটিতে প্রায় তিন বছর আগে আকস্মিক পরিবর্তন আনা হয়। ইন্ডাস্ট্রিয়াল নৌযান (ট্রলিং জাহাজ) আদলে রূপান্তর করা হয় সেগুলো। অধিক মাছ শিকার

জেন্ডার বাজেট বা বাজেট জেন্ডার সংবেদনশীল কিনা– তা দেখা এখন মোটামুটি সবার কাছে পরিচিত একটি বিষয়। দেশের অর্থনীতি ঠিক রাখতে হলে সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে বিভিন্ন খাতে

ইলিশ মাছে ‘ভিটামিন এ’ ভরপুর। এর ‘ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড’ বিষণ্নতা কাটায়। এই মাছ খেলে ত্বক ও চুলে জেল্লা বাড়ে, হৃদযন্ত্রের খারাপ চর্বি দূর হয়। ক্যালসিয়াম ও আয়রন থাকায় ইলিশ খাওয়া হাড়ের

বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত এমনকি দেশের গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান গরুর মাংসের দাম সস্তা করানোর কথা বলে আমদানির জন্য অনুরোধ করে থাকেন। এভাবে আমদানি করলে দেশীয় খামার ধ্বংস হয়ে যাবে।

ইলিশ আমাদের জাতীয় মাছ। ইলিশের টেকসই উৎপাদন বৃদ্ধিতে ২০০৪ সালে ‘হিলশা ফিশারিজ ম্যানেজমেন্ট অ্যাকশন প্ল্যান’ প্রণয়ন করা হয় এবং তদনুযায়ী সমন্বিত কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়।

সুন্দরবনের খালে বিষ ছিটিয়ে মাছ শিকারের পরিবেশ বিধ্বংসী কর্মকাণ্ড কোনোভাবেই বন্ধ হচ্ছে না। এতে দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতির মুখে পড়ছে সুন্দরবনের জলজ সম্পদ।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বেসরকারি সংস্থার স্থানীয় জ্ঞান ও দক্ষতা কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতের উন্নয়ন এবং নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনে তিনি সব পক্ষকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান।

কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী সড়ক ঘেঁষে কালীগঙ্গা বাদল বাসা বাঁওড়। সড়ক থেকে প্রায় দুই গজ দূরে বাঁশ ও সিমেন্টের খুঁটি দিয়ে ঘেরা। এতে বাঁধা লাল নিশান। একটি সাইনবোর্ডে লেখা রয়েছে– ‘মৎস্য অভয়াশ্রম’। বাঁওড়ের উত্তর অংশের সভাপতি মুসা আলী খান বলছিলেন, অভয়াশ্রম করার কারণে দেশি মাছ ধরা পড়ছে জালে। মাছ সংরক্ষণ ও উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য অভয়াশ্রমের সংখ্যা বাড়াতে হবে।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাত নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সংগঠন ফিশারিজ অ্যান্ড লাইভস্টক জার্নালিস্টস ফোরামের (এফএলজেএফ) ২০২৪-২৬ সেশনের ১১ সদস্যের কমিটি গঠন হয়েছে। এতে ইত্তেফাকের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক এম এ জলিল মুন্না রায়হান সভাপতি ও সমকালের স্টাফ রিপোর্টার জাহিদুর রহমান সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন।