রোগ

সুস্থ জাতি গঠনে রোগ প্রতিরোধই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। তিনি বলেছেন, সারাদেশকে হাসপাতাল বানালেও লাভ নেই, যদি রোগ প্রতিরোধে মনোযোগ না দেওয়া হয়।

উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত ৭০ শতাংশ কম বয়সী। আগে পাঁচজনে একজন হলেও, এখন চারজনে একজন রোগটিতে ভুগছেন। ৫৫ শতাংশের উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের বাইরে। ফলে স্ট্রোক, ক্যান্সার, কিডনি ও ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের ‘মৃত্যুঝুঁকি’ বাড়ছে।

থ্যালাসেমিয়া বংশগত রক্তস্বল্পতাজনিত রোগ। দেশের ১১.৪ শতাংশ মানুষ এ রোগের বাহক। তবে দেশের ৮১ দশমিক ৬ শতাংশ মানুষের এই রোগ সম্পর্কে ধারণা নেই। এমনকি ৯৬ শতাংশ মানুষ জীবনে কখনও এই রোগ শনাক্তে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেনি। বাংলাদে

গরম এবং ঘনবসতিপূর্ণ দেশে থাকি আমরা। ভাইরাস, ব্যাক্টেরিয়া বা পরজীবী প্রাণীসংক্রান্ত নানা অসুখ, ছোঁয়াচে রোগব্যাধি লেগেই থাকে। এমনই এক সংক্রামক রোগ হলো স্ক্যাবিস। এ ক্ষেত্রে বাচ্চার

চট্টগ্রামে প্রতিনিয়ত রক্তক্ষরণজনিত হিমোফিলিয়া রোগী বাড়লেও নেই শনাক্তের ব্যবস্থা। ফলে ঢাকায় ছুটতে গিয়ে অনেকেই মাঝপথে চিকিৎসা বন্ধ করতে বাধ্য হচ্ছেন। চিকিৎসা সহজলভ্য না হওয়ায়

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবু সুফিয়ান জানান, গত ১২ মার্চ যশোরের সরকারি খামারে বার্ড ফ্লু শনাক্ত হয়েছে। আমরা যে নমুনা পেয়েছি, তা পরীক্ষার জন্য দেশের বাইরে পাঠাব। তবে মৃদু আকারের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। আমরা সঙ্গে সঙ্গে সব সরকারি পোলট্রি খামারকে নির্দেশনা দিয়েছি। একই সঙ্গে খামারিদের সংগঠনকেও আমরা সতর্ক থাকতে বলেছি; যাতে তারা পর্যাপ্ত নিরাপত্তা, টিকা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা নিশ্চিত করেন।

চল্লিশোর্ধ্ব এক ভদ্রমহিলা কয়েক দিন আগে চেম্বারে কানের চিকিৎসা নিতে আসেন। সমস্যা কী হয় প্রশ্ন করতেই তিনি বলেন, কয়েক দিন ধরে কানে অসহ্য চুলকানি হচ্ছে এবং কান বন্ধ হয়ে আছে।

ডিমেনশিয়া হচ্ছে একটি জটিল নিউরো ডিজেনারেটিভ রোগ। এ রোগ হলে মানুষ ধীরে ধীরে তাঁর স্মৃতিশক্তি হারাতে থাকেন। ভুলতে থাকেন সব কিছুই। গত বছর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ডিমেনশিয়া নিয়ে

স্ক্যাবিস ক্ষুদ্র অণুজীব দিয়ে আক্রান্ত অত্যন্ত ছোঁয়াছে একটি চর্ম রোগ। এ রোগে আক্রান্ত রোগীর চামড়ায় প্রচণ্ড চুলকানি হয়। পরবর্তী সময়ে লাল লাল ফুসকুড়ি ও পানি ফুসকুড়ি দেখা যায়। সাধারণত হাতের

কুড়িগ্রামে ঠান্ডা ও ঘন কুয়াশার কারণে চরাঞ্চল এবং শহরে শীতজনিত অন্যান্য রোগের পাশাপাশি ডায়রিয়ার ভয়াবহ প্রকোপ দেখা দিয়েছে। আক্রান্তের মধ্যে বেশির ভাগই শিশু। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা