বাঁধ

লক্ষ্মীপুরের রামগতিতে মেঘনা নদীর তীর সংরক্ষণ বাঁধে ধস নেমেছে। অতি ভারী বৃষ্টিপাত ও অস্বাভাবিক জোয়ারের প্রবল চাপে এ ঘটনার সৃষ্টি হয়। স্থানীয়রা অতিদ্রুত বাঁধ সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন।

বাড়িঘরে হাঁটু থেকে কোমরপানি। গ্রামীণ সব সড়ক, ফসলি জমি তলিয়ে গেছে। ভেসে গেছে পুকুর ও খামারের মাছ। ভেঙে গেছে বাঁধ। ভাঙছে নদী। বন্ধ নৌ চলাচল। বিদ্যুৎহীন লাখো মানুষ। সাগরে

কমলগঞ্জের প্রান্তিক জনপদে আতঙ্ক বাড়াচ্ছে টানা বৃষ্টি আর পাহাড়ি ঢলে ফুঁসে ওঠা ধলাই নদী। গত বছরের ভাঙনের ক্ষত না সারতে চলতি মৌসুমে আবারও ভাঙন আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে স্থানীয়দের মাঝে।

আটক, জেল, ধাওয়া পাল্টা-ধাওয়াসহ অনেক নাটকীয়তার পর বকশীগঞ্জের দশানী নদীতে পাশাপাশি অবৈধ দুটি বাঁধ অপসারণ করা হয়েছে।

‘প্রত্যেক বছর বৈশাখ-জষ্ঠি (মে) মাস আসলি গাঙের পানি ফুঁসে ওঠে। ভয়ে বুক ধড়ফড়ানি শুরু হয়। 

মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলায় অসম্পন্ন মনু নদী প্রতিরক্ষা বাঁধ নিয়ে আতঙ্কিত স্থানীয়রা। প্রকল্পটির কাজ আংশিক শেষ হয়েছে। তার মধ্যে বিভিন্ন স্থান ক্ষতিগ্রস্ত। অরক্ষিত এই প্রতিরক্ষা বাঁধ ঘিরে

সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার মালঞ্চ নদীর চর দেবে গিয়ে উপকূল রক্ষা বাঁধের পাঁচ নম্বর পোল্ডারের সিংহড়তলী অংশে ভয়াবহ ধসের সৃষ্টি হয়েছে। শনিবার দুপুরে শুরু হওয়া ধস আজ সোমবার আরও গুরুতর আকার ধারণ করেছে।

নজরখালী বাঁধ ভেঙে টাঙ্গুয়ার হাওরের দিকে পানি ঢুকছে। পাহাড়ি ঢলে পাটলাই নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় শনিবার ভোরে টাঙ্গুয়ার হাওরের নজরখালী বাঁধটি ভেঙে যায়।

‘সামনোত তো বষ্যা আসি গেইল। সবায় খালি কতায় কয়, এলাও বান্দের কোনো কাম (বাঁধের কাজ) হইল না। কায় জানে বাহে, এইবার বান্দ ভাঙলে হামারও বুজি এটেকোনা থাকা হবার নয়।’ 

গ্রীষ্মের শুরুতেই ভোলার মেঘনা নদীর তীরে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। এর মধ্যে শিবপুর মাছঘাটসংলগ্ন ৫০০ মিটার এলাকায় ভাঙন ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। আর মাত্র ৬০ মিটার