বাজার

এক সময় খাল-বিলে চাই, পলো দিয়ে মাছ ধরার উৎসব হতো। বেশ কদর ছিল চাই, আনতা, পলোর মতো মাছ ধরার উপকরণের। কালের বিবর্তনে এসবের জায়গা দখল করেছে নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল ও

রাজধানীর বাজারগুলোতে ঈদের পর খুচরা বাজারে চালের দাম বেড়েছে, চড়া গরুর মাংসের দামও। তবে অনেকটা কম দামে পাওয়া যাচ্ছে ব্রয়লারসহ অন্যান্য জাতের মুরগির মাংস। মাছের বাজার তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল থাকায় স্বস্তিতে ক্রেতারা।

চাঁপাইনবাবগঞ্জের বিশ্বনাথপুর গ্রামের আমচাষি মিজানুর রহমান। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৭টায় ২০০ মণ ফল নিয়ে যান দেশের অন্যতম বড় আম বাজার কানসাটে। প্রথম ২ ঘণ্টায় কোনো ক্রেতা

ঈদের লম্বা ছুটিতে আম নামানো কমেছে চাষিদের। যারা নামিয়েছেন তারাও প্রত্যাশানুযায়ী দাম না পেয়ে হতাশ। রোববার প্রতি মণ আমে ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা দরপতন হয়েছে।

কোরবানিকে সামনে রেখে রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার পশুর হাটগুলোতে ইজারাদারেরা তিন-চারগুণ হাসিল বা খাজনা আদায় করছেন। তারা প্রশাসনের বেঁধে দেওয়া ইজারা শর্ত মানছেন না। নীতিমালায়

অন্তর্বর্তী সরকার এসে খাদ্য মূল্যস্ফীতিকে গুরুত্ব দিলেও প্রত্যাশিত ফল কি এসেছে? অবশ্য সাম্প্রতিক হিসেবে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। যদিও বিশ্বব্যাংকের সর্বশেষ হিসেবে সুখবর দেখা যায়নি।

দীর্ঘ দিন পর নিম্মমুখী বাজারে চালের দাম। বাজারে ইরি-বোরো ধানের নতুন চাল আসায় দাম কমেছে। অন্যদিকে গ্রীষ্মকালীন সবজির সরবরাহ কম থাকায় প্রতি সপ্তাহেই বাড়ছে সবজির দর। দাম বেড়েছে মাছেরও। বেশি দাম দেখা গেছে মুরগির বাজারেও।

নীলফামারীতে প্রান্তিক কৃষক পর্যায়ে ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে চারটি উৎপাদকের বাজার বা গ্রোয়ার্স মার্কেট ও একটি পাইকারি  মার্কেট নির্মাণ করা হয়েছে। অথচ এসব মার্কেট এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে

রাজধানীর খুচরা বাজারে যেখানে প্রতি কেজি আলু ২৫ টাকা এবং পেঁয়াজ ৩৫-৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, সেখানে কৃষকরা পাচ্ছেন এর অর্ধেকেরও কম মূল্য। কৃষক ও ভোক্তার মধ্যে এই দামে বিশাল পার্থক্য কমাতে এবং ন্যায্যমূল্যে পণ্য সরবরাহ নিশ্চিত করতে ‘জনতার বাজার’ নামে একটি বিশেষ বাজার চালু করেছে ঢাকা জেলা প্রশাসন।

রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ভালোমানের সরু চাল কিনতে প্রতি কেজিতে দাম দিতে হচ্ছে ৮০ থেকে ৯০ টাকা। মাঝারি চাল ৭০ থেকে ৭৬ টাকা আর মোটা চালের দাম ৫৮ থেকে ৬২ টাকা।