মিডিয়া

দাপুটে জয়ে কুল-বিএসজেএ (বাংলাদেশ স্পোর্টস জার্নালিস্টস অ্যাসোসিয়েশন) মিডিয়া কাপ ফুটবল শুরু করেছে দৈনিক সমকাল। গ্রুপ ‘এইচ’-এর শক্তিশালী প্রতিপক্ষ সময় টিভিকে ২-০ গোলে হারিয়েছে সমকাল।

নোটিশে বলা হয়, চলতি বছরের ৩০ মার্চ থেকে ১৩ এপ্রিল এই সাত দিনের ভিন্ন ভিন্ন পত্রিকায় একই দিনে একই সংবাদ একই হেডিং এ দ্বিতীয় ও তৃতীয় পৃষ্ঠায় প্রকাশিত হয়। ভিন্ন ভিন্ন সম্পাদক ও প্রকাশকের পত্রিকায় এমন সংবাদ প্রকাশ করা কেন অবৈধ হবে না এটিও জানতে চাওয়া হয়েছে নোটিশে। 

প্রচার সংখ্যা কারচুপি এবং অসত্য তথ্য দেওয়ার অভিযোগে দৈনিক ভোরের কাগজের সরকারি মিডিয়া তালিকাভুক্তি বাতিল করেছে চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর (ডিএফপি)। সম্প্রতি পত্রিকাটির সম্পাদক ও প্রকাশকের কাছে এ সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে।

‘গণমাধ্যমের ইতিহাস পর্যালোচনা করে কোথায় কোথায় ত্রুটি রয়েছে তা বের করার চেষ্টা করেছি। টেলিভিশন, সংবাদপত্র, রেডিও ও অনলাইনে বিভিন্ন রকমের সমস্যা রয়েছে, তবে সাংবাদিকতার সমস্যা সব জায়গায় একই ধরনের।’

নাটক ও সিনেমার মাধ্যমে ভাষার বিকাশ ঘটে। দর্শকরা নাটক, সিনেমায় যে ধরনের ভাষার ব্যবহার দেখেন, তা-ই নিজেরা চর্চা করতে থাকেন। আগের নাটক-সিনেমাগুলোতে ভাষার ব্যবহার বেশ সংযত হয়েই করা হতো।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম সংবাদমাধ্যম ও সাংবাদিকদের সুরক্ষার জন্য কন্টেন্ট (বিষয়বস্তু) চুরি রোধের প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দিয়ে বলেছেন, ‘ছবি, ভিডিও ও সংবাদ চুরি করা দেশের মিডিয়া শিল্পের জন্য বড় হুমকি।’

বিভিন্ন স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী দ্বারা মিডিয়া পরিচালিত হওয়ায় স্বাধীন গণমাধ্যম ও সাংবাদিকতা গড়ে উঠছে না। এই অবস্থার অবসান না হলে দ্রুত এর চরিত্র বদলাবে না। এক্ষেত্রে সাংবাদিকদের অধিকারের পাশাপাশি ওয়েজবোর্ড ও বেতন-ভাতাসহ সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। প্রেস কাউন্সিল ঢেলে সাজাতে হবে।

বাশার আল-আসাদ রাজধানী দামেস্ক ছেড়ে পালানোর পর সিরিয়ার বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএস (HTS) শীঘ্রই টেলিভিশনে জনসাধারণের উদ্দেশ্যে তাদের প্রথম বার্তা প্রচারের প্রস্তুতি নিচ্ছে। খবর- বিবিসির

চাটুকারিতা করলে মিডিয়া বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন।

‘প্রান্তিক মানুষের কণ্ঠস্বর’ শিরোনাম নিয়ে সাংবাদিকতার বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নষ্ট করার অবকাশ নেই। নতুন ও স্বতঃস্ফূর্ত কর্মীদের নানাভাবে প্রশিক্ষিত করা যায়। ন্যূনতম পেশাদারিত্বের মানদণ্ডকে বাধ্যতামূলক করার কথা ভাবা জরুরি।